হবিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ হবিগঞ্জ জেলা চুনারুঘাট উপজেলা ১নং গাজীপুর ইউনিয়নের ঐতিজ্যবাহী কবরস্থান যাহা ৪একর জমির উপর রয়েছে কয়েক শতাদিক বিভিন্ন প্রজাতির গাছ ।গত শতকে বছর পূর্বে গাজীপুর ইউনিয়নের নজাবত উল্লা চৌধুরী ঐ কবরস্থানের জমি দান করেন।তার পর থেকে গাজীপুর এলাকার মুসলিম পরিবারে লোকজন মারা গেলে ঐ কবরস্থানে দাফন করা হয়।এবং কবরস্থানে দেখাশোনা এবং উন্নয়ন মুলক কাজের জন্য ২৮টি পরিবার দায়িত্ব নেন।গত কিছু দিন পুর্বে গাজীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হুমায়ূন কবির খান তার নিকটবর্তী আত্বীয়স্বজনদের নিয়ে ব্যক্তিগত ভাবে সরকারি অনুমোদন ব্যতীত কড়ই,জাম,আম,কাঠাল,শিমুলগাছ কেটে পেলেন এবং কিছু গাছ নিয়ে যান।বিষয়টি নিয়ে এলাকায় ব্যাপক সমালোচনা ঝড় বইছে।
স্হানীয় চেয়ারম্যান সঙ্গী সাথীদের নিকট থেকে জানতে চাইলে তারা বলেন,তারা জানান করবস্থানের উন্নয়ন মুলক কাজের জন্য গাছ কাটা হয়েছে। অথচয় নজাবত উল্লাহ পরিবারে কেউই জানেন না। এবং চুনারুঘাট উপজেলা প্রশাসন কে অবগত করা হয়নি।এবং বন বিভাগের কোন অনুমতি নেওয়া হয়নি।কবরস্থানে কাছ কাটার বিষয়টি চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সত্যজিৎ রায় দাশ কে অবগত করলে তিনি তৎকানিক চুনারুঘাট উপজেলা বন কর্মকর্তা সৈয়দ মুফাজ্জল আলী কে অবগত করেন।
২০গাঁও তহশিল অফিসের ভুমি কর্মকর্তা আব্দুর সালাম কে ঘটনাস্থলে পাটনো হয়।চুনারুঘাট বন কর্মকর্তা সৈয়দ মোফাজ্জল আলী সন্ধা ৬.০০ঘটিকায় ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে কড়ই গাছের ৬টুকরা মোট ৫৫.৮৮ঘনফুট গাছ জব্দ করেন।এবং একই ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বার বাবু নির্মল চন্দ্র সাক্ষীতে ৫নং ওয়ার্ডের মেম্বার দেওয়ান হীর মিয়ার জিম্মায় দিয়ে যান।চুনারুঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সত্যজিৎ রায় দাশ বলেন কবরস্থানে গাছ সরকারি অনুমতি ছাড়া কেউ কাটতে পারবেনা সে যেকেউ হয় তদন্ত সাপেক্ষে প্রশাসনিক ব্যবস্হা গ্রহন করা হবে।বনকর্মতা জানান উর্দ্ধতন কর্মকর্তা সিদ্ধান্ত অনুযায়ী উক্ত গাছ কাটার বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
Leave a Reply