মোহাম্মদ সোহেল আরমানঃ গত ১২’ই মার্চ কক্সবাজার সদর উপজেলার খুরুশকুল রাখাইন পাড়ার বৌদ্ধমন্দিরে এই ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মন্দিরের বড় ভান্তে সহ মোট ৪ জনকে জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। এদিকে চেতনা নাশক ঔষধ খাওয়ার কারনে এখনো ঠিক মত কথা বলতে পারছেনা অসুস্থরা।
ঘটনার বিবরণে জানা গেছে,গত কয়েক সম্পাহ ধরে একজন চাকমা যুবক প্রায় সময় খুরুশকুল বৌদ্ধ মন্দিরের বড় ভান্তের কাছে এসে বিভিন্ন কথাবার্তা বলে এবং খাওয়ার খাওয়াতে চায়। তারিঅংশ হিসাবে ১২ মার্চ সেই চাকমা যুবক বেশ কিছু রসমালাই এবং বিভিন্ন খাওয়ার নিয়ে মন্দিরে এসে বড় ভান্তে সহ সেখানে থাকা ছোট ভান্তে এবং ছাত্রকে খাওয়ায়।
সেই খাবার খাওয়ার পর পরেই অজ্ঞান হয়ে পড়ে সবাই। সেই সুযোগে চাকমা যুবক সেখানে থাকা টাকা পয়সা এবং ভান্তের ব্যাক্তিগত বেশ কিছু টাকা নিয়ে পালিয়ে যায়। পরে পাড়ার অন্যান্য রাখাইনরা মন্দিরে আসলে সবাইকে ঘুম দেখে সন্দেহ হলে খবর প্রকাশ পায়। এ ব্যপারে কক্সবাজার সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এথিন রাখাইন বলেন,আমি খবর শুনার সাথে সাথে অসুস্থ ভান্ডেদের হাসপাতালে এনে চিকিৎসার ব্যবস্থা নিয়েছি।
এছাড়া আইন শৃংখলা বাহিনিকে জানানো হয়েছে। আর যে ঘটনা হয়েছে এটা খুবই দুঃখ জনক। আমি আশা করছি দ্রত সেই প্রতারক পুলিশের হাতে ধরা পড়বে। তাছাড়া বড় ভান্তে পুরুপুরি সুস্থ না হওয়ায় এখনো কি পরিমান টাকা পয়সা বা অন্যান্য কি নিয়ে গেছে তাও জানা যায়নি।
Leave a Reply