
মোঃ রেজাউল করিম সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জ জেলা জমিয়তের সহ-সভাপতি মাওলানা মুশতাক আহমদ গাজীনগরীর।
হত্যার কয়েক মাস পেরিয়ে গেলেও তদন্তে দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি হয়নি ।
২ সেপ্টেম্বর রাত সাড়ে ১১টার পর থেকে মাওলানা মুশতাক আহমদ নিখোঁজ হন। তিন দিন পর ৫ সেপ্টেম্বর সকালে। শরীফপুর পুরান সুরমা নদীতে তাঁর মরদেহ ভেসে ওঠে এ ঘটনায় পুরো সুনামগঞ্জ জেলায় শোক ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়।
একমাত্র আসামি (এম আব্দুল হাফিজ পাঠান) কে গ্রেপ্তার করে রিমান্ডে নেওয়া হলেও কোনো তথ্য উদঘাটন হয়নি। রিমান্ড শেষে তাঁকে জেল হাজতে। পাঠানো ছাড়া তদন্তে আর কোনো অগ্রগতি দেখা যায়নি।
হত্যার মূল কারণ নেপথ্যের হোতা কিংবা পরিকল্পনাকারীরা এখনো শনাক্ত হয়নি। এমন পরিস্থিতিতে হত্যার বিচার পেতে স্বজনদের অপেক্ষা যেন আর শেষ হচ্ছে না। মুস্তাক গাজী নগরীর খুনিদের বিচার দেখে মরতে চান এমন আকুতি স্বজনদের চোখে মুখে।
ক্ষত বিক্ষত মরদেহ উদ্ধারের কয়েক মাস পেরিয়ে গেলেও হত্যায় জড়িতরা।
এখনো ধরাছোঁয়ার বাহিরে প্রভাবশালী চক্রের ইন্ধনে এই নির্মম হত্যাকাণ্ড না হলেও।
কয়েক মাস পার হয়ে গেলেও হত্যায় জড়িতরা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েগেছে।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সদস্য ও সুনামগঞ্জ জেলা। জমিয়তের সহ-সভাপতি মাওলানা মুশতাক আহমদ গাজীনগরীর নির্মম হত্যাকাণ্ডের রহস্য উন্মোচন এবং। হত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেফতারপূর্বক দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি এলাকাবাসী জানিয়ে যাচ্ছেন মরদেহ উদ্ধারের পর থেকেই।
পুলিশ প্রশাসন এখনো নির্লিপ্ত মোস্তাক হত্যার বিচার তো মিলছেই না।
ঘাতকেরা এখনো রয়ে গেছে ধরাছোঁয়ার বাহিরে এ দিকে মামলার ভবিষ্যৎ নিয়ে হতাশা জনমনে।
Leave a Reply