রামু প্রতিনিধিঃ সীমান্ত সুরক্ষা, চোরাচালান প্রতিরোধ, অবৈধ অনুপ্রবেশ, নারী ও শিশু পাচার রোধ ও অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস দমনে নাইক্ষ্যংছড়ি ব্যাটালিয়ন, ১১ বিজিবি (নাইক্ষ্যংছড়ি জোন) শুরু থেকেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে। তারা বার বার ইয়াবা উদ্ধারে গুরুত্ব পূর্ন ভূমিকা রাখছে। এরই ধারাবাহিতকতায় ২৪ অক্টোবর শনিবার সন্ধ্যায়, ১১ বিজিবির অধিনায়কের নির্দেশে, ফুলতলী বিওপির নায়েব সুবেদার মোঃ ইব্রাহিম হোসেন এর নেতৃত্বে একটি টিম বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে, সিমান্তের ফুলতলী বিওপি ৪৭ নং পিলার এলাকার লম্বাশিয়া নামক স্থান থেকে ১০,০০০ (দশ হাজার) পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করে হয়েছে। যার আনুমানিক মূল্য ৩০,০০,০০০/- (ত্রিশ লক্ষ টাকা) বলে দাবী করেন ১১ বিজিবির অধিনায়ক। বিজিবি সুত্র বলছে, ওইসব ইয়াবা বহনকারী ৩ জন বিজিবি টহল দলের উপস্থিতি টের পেয়ে ইয়াবা ফেলে দ্রুত পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে স্থানীয় জনগণের মাধ্যমে তাদের পরিচয় জানা যায়। তারা হলো (১) মোঃ বেদার মিয়া (৩২), পিতা-মৃত মাহমুদ ছবি (২) মোহাম্মদ আলী (২৬), পিতা-মোঃ লাল মিয়া উভয়ের ঠিকানা গ্রাম-ডাক্তারকাটা, পোষ্ট-গর্জনিয়া, থানা-রামু, জেলা-কক্সবাজার (৩) মোঃ আব্দুর রহিম (২৫), পিতা-মোঃ হাসেম, গ্রাম-ফুলতলী, পোষ্ট+থানা-নাইক্ষ্যংছড়ি, জেলা-বান্দরবান। উল্লেখিত চোরাকারবারীদের পলাতক আসামী দেখিয়ে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা করার প্রস্তুতি চলছে বলে জানান বিজিবি। অধিনায়ক জানান, সীমান্ত এলাকা দিয়ে অবৈধভাবে অস্ত্র পাচার, অবৈধ কাঠ পাচার ও পরিবহন, অন্যান্য যে কোন ধরনের অবৈধ পণ্য সামগ্রী পাচার এবং এই এলাকায় যে কোন ধরনের সন্ত্রাসী কার্যক্রম রোধে বিজিবি’র এ ধরনের কার্যক্রম ও তৎপরতা অব্যাহত থাকবে।
Leave a Reply