বাগেরহাট সদরের জনবহুল এলাকা সকলের পরিচিত শহরের মধ্যস্থানে চলছে রমরমা দেহ ব্যবসা প্রশাসনের নাকের ডগায়৷আয়শা আবাসিক হোটেলে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়,আয়শা হোটেল এর মালকিনি বসে আছে একজন কাষ্টমারের সাথে এবং দরদাম ঠিক করছেন৷সাংবাদিকদের উপস্থিত টের পেয়ে কাষ্টমারকে চলে যেতে বলেন৷সংবাদকর্মীরা যখন খোঁজ খবর নেয় সেখান থেকে পেশাদার একজন নারী যৌনকর্মীকে পাওয়া যায়।
জরিনা (ছদ্মনাম)বলেন দীর্ঘদিন তিনি সেখানে আছে ও তার বাড়ি খুলনা৷আয়শা আবাসিক হোটেল ঘুরে সংবাদকর্মীরা সেখানে রাখা ব্যাগ থেকে বিপুল পরিমান সরকারী জন্মবিরোধী কনডম খুঁজে পান৷সরকারী জন্মবিরোধী কনডম সেখানে কেন আছে তা জানতে চাইলে মালকিনি আয়শা তিনি বলেন ছোটবাচ্চারা খেলাধুলা করে৷ সরকারী জন্মবিরোধী কনডম নিয়মের বাহিরে বিক্রি করা হয় প্রতি পিচ ২০ টাকা করে।
সরকারী পন্যে গায়ে লিখা থাকে বিক্রি আইনগত দন্ডনীয় অপরাধ।আর সেখানে এই সরকারী পন্য অবাধে বিক্রি ও আইন বিরোধী কাজে ব্যবহার হোচ্ছে৷একদিকে যেমন সরকারী জিনিসের অপব্যবহার হোচ্ছে অন্যদিকে সমাজ যাচ্ছে রসাতলে৷অবাধে বহিরাগত ও স্থানীয় ছেলে ও মেয়েরা এসে হোটেলে অবৈধ্য কার্যকালাপ করেন৷আর এর মদক দিচ্ছেন আয়শা আবাসিক হোটেল এন্ড রেষ্টুরেন্টের মালকিনি,রেখেছেন নিজস্ব যৌনকর্মী৷
এই অবৈধ্য যৌন কাজ করার জন্য বাগেরহাট সদরের তরুন সমাজ নষ্ট হোচ্ছে৷নষ্ট হোচ্ছে আশেপাশের পরিবেশ৷প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চান প্রতিবেশীরা যেন এমন জঘন্য ন্যাক্কারজনক কাজকর্ম বন্ধ করা হয় দ্রুত৷এবং স্বাভাবিক ভাবে এলাকার মানুষ যেন সন্মানের সাথে চলাফেরা করতে পারে৷প্রশাসনিক পদক্ষেপ নেয়া হলে আয়শা আবাসিক হোটেল ও রেষ্টুরেন্টে এমন অবৈধ কাজকর্ম বন্ধ হবে এবং তরুন সমাজ ধংসের হাত থেকে রেহাই পাবে৷
Leave a Reply