
পার্বত্য রাঙামাটির দুর্গম ও পিছিয়ে পড়া একটি জনগোষ্ঠীর সমন্নয়ে গঠিত বরকল উপজেলা।এখানে ৮০শতাংশ মানুষই দরিদ্রসীমার নিচে বসবাস করে।ভালো সড়ক যোগাযোগ ব্যাবস্থা,বিদ্যুৎ,প্রয়োজনীয় বিশুদ্ধ পানি,হাসপাতাল কিংবা কর্মসংস্থানের কোনটিই না থাকায় এই অঞ্চলের সার্বিক পরিস্থিতিকে চলমান বিশ্ব থেকে ৭০ বছর পিছিয়ে রয়েছে বলে প্রবাদপ্রবচন করা হয়।
আর এই পিছিয়ে থাকার সুযোগ কাজে লাগিয়ে যুগের পর যুগ ধরে নির্বাচিত কিছু জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা শোষিত হচ্ছে এখানকার সাধারন জনতা।সরকারি সহযোগীতার ৯০ ভাগই চলে যেত বিভীন্ন প্রশাসনিক কর্মকর্তা,জেএসএস এবং জনপ্রতিনিধিদের পেটে।
তবে চলমান এই শোষন ব্যাবস্থায় চিড় ধরিয়ে সড়জমিনে পরিদর্শন করে বিভীন্ন সরকারের উন্নয়নমুলক কাজের যথাযত বাস্তাবায়নের জন্য দুর্গম বরকলের প্রতিটি প্রান্তে ছুটে যাচ্ছে বরকল উপজেলার দায়িত্বরত নির্বাহী কর্মকর্তা জুয়েল রানা।তার প্রচেষ্টার দরুন জনপ্রতিনিধিরা বাধ্য হয়ে উন্নয়ন প্রকল্পসমুহ বাস্তাবায়নের মনোনিবেশকারী করছেন।যার ফলসরূপ হয়ত পাল্টে যাবে বরকলের দৃশ্যপট।
উন্নয়নের সুবিধা পাবেন অত্র এলাকার সাধারন জনগোষ্ঠী।
কিছু আইমাছড়া ইউপি চেয়ারম্যান অমর চাকমা ও বড় হরিনার নীলাময় চাকমার কিছু দুর্নীতির সংবাদ প্রকাশ হয়।যেখানে তাদের বিভীন্ন প্রকল্পসমুহ বাস্তাবায়নের অনিয়মের কথা উল্লেখ করা হয়।
আজ বরকল উপজেলার আইমাছড়া ইউনিয়নের দুর্গম পাহাড়ে বাস্তবায়িত বিভিন্ন টিআর, কাবিটা ও অন্যান্য উন্নয়ন প্রকল্প এবং তৃতীয় পর্যায়ে গৃহহীনদের ঘর নির্মাণের জন্য জায়গা পরিদর্শন করেন উক্ত উপজেলা নির্বাহী অফিসার।
প্রত্যাশা বরকলের কাঠামোগত উন্নয়নের মাধ্যমে পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে অগ্রসর করা।
Leave a Reply