রাজধানীতে বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় অলিতে গলিতে তৈরি করেছে অটোরিক্সার গ্যারেজ। আর এইসব গেরেজে রাখা হয় ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা। ওই রিক্সা গুলি চলে বৈদ্যুতিক চার্জে। সারারাত চার্জ দিলে ৮ ঘন্টা চলে। এরপরে আবার গ্যারেজে এসে আবার চার্জ দিতে হয়। বাংলাদেশের বিদ্যুতের ঘাটতি কমাতে বিদ্যুৎ খাতে কোটি কোটি টাকা ব্যয় করেছে। বাংলাদেশের মানুষের শুধুমাত্র বিদ্যুৎ সংকট কমানোর জন্য। এই অবৈধ অটোরিকশা গুলো ঢাকার শহরে চলাচলে সরকারের নিষেধ থাকলেও এদিকে কেউ কেউ সরকারের এই কথার তোয়াক্কা না করে যার যার নিজের আখের গোছাতে পারলে ই ব্যস আরকি লাগে, দেশ যেদিকেই যাকনা কেন তানিয়ে তাদের কোন মাথাব্যাথা নাই। আওয়ামী লীগ
পরিচয় দানকারী কিছু মানুষ অবৈধ অটোরিকশা গুলো চলাচলের জন্য কার্ড দিচ্ছে। আর ঐ কার্ডের মুল্য নেওয়া হচ্ছে ১৪০০ টাকা ঔ কার্ড ট্রাফিক সার্জন কে দেখালে পুলিশ বাধা দেয়না। এরকমই কিছু অটোরিকশার গ্যারেজ ও কার্ড বিক্রয়কারীর সন্ধান লিল্লো মিরপুর দোয়ারিপাড়ায় রয়েছে হেদায়েত, শাজাহান, টিটু, আঃ হাই মোল্লা, লতিফ মোল্লা। রুপনগর রয়েছে দুলাল ওরফে কারণে দুলাল । মিরপুর ১১ নাম্বার রয়েছে হাড্ডু, কালশীতে রয়েছে জনি। মিরপুর ১৩ নাম্বার রয়েছে সিদ্দিক আলী, লালমাটিয়া বাউনিয়া বাঁধ আলমগীর। এরা হলো এই অবৈধ ব্যাটারী চালিত অটোরিকশার কার্ড বিক্রয়কারী ও বিদ্যুৎ চুরি করে অটোরিকশায় চার্জ করে প্রতি মাসে আয় করে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা।
Leave a Reply