ইলিয়াস শেখ বিশেষ প্রতিনিধি:-বাংলাদেশের মোট ইলিশ আহরনের প্রায় শতকরা শত্তর শতাংশ আহরণ হয় মহিপুর আলিপুর মৎস্য বন্দরে, এই বন্দরের প্রবেশ মুখে বৃহত্তর একটি চর পরেছে যে করনে দিনদিন ঐতিহ্যবাহী এই বন্দরে প্রবেশ করার একমাত্র শিববাড়িয়া নদীটি এখন প্রায় নৌযান চলাচলের অনুপোযোগী।
আড়ৎদার মালিক সমিতি ও বোট মালিকদের দীর্ঘদিনের দাবি মহিপুর আলিপুর মৎস্য বন্দরের একমাত্র প্রবেশ পথ এই নদীটি দ্রুত খনন না করা হলে,বেকার হতে পারে প্রায় অর্ধলক্ষ জেলে ও ব্যাবসায়ীরা এবং সরকার হারাবে কোটি কোটি টাকার রাজস্ব। তাই অনতিবিলম্বে এই নদীটি খনন করা উচিত বলে মনে করেন এলাকার জনসাধারণ।
মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী মহিপুর আলিপুর মৎস্য বন্দর ব্যাবসায়ী সমিতির সভাপতি আলহাজ্ব দিদার উদ্দিন মাসুম বেপারীর সাথে কথা বললে তিনি জানান,
আমরা আড়ৎদার এবং প্রায় পঞ্চাশ হাজার মানুষের একমাত্র আয়ের পথ এই মৎস্য ব্যবসা, সরকার দ্রুত নদী খননের উদ্যোগ না নিলে আমরা বেকার হব এবং ভেঙে পড়তে পারে সরকারের এই বৃহৎ মৎস্য খাত।
সৌরভ এন্টারপ্রাইজের মালিক আড়ৎদার মো: শাহরিয়ার সুমন হাওলাদারের সাথে কথা বললে, তিনি জানান জেলেদের জন্য সরকারের যে মহৎ উদ্যোগ এতে আমরা ও সাধারণ জেলেরা সন্তুষ্ট, তবে এই সময় উপযোগী নদী খননের উদ্যোগ নেয়া না হলে ভেঙে পড়তে পারে সরকারের এই বৃহৎ মৎস্য খাত।
Leave a Reply