শিরোনাম :
জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত পত্রিকায় নির্বাহী সম্পাদক পদে পদোন্নতি পেলেন মোজাম্মেল হোসেন বাবু ধামরাইয়ে বিজ্ঞান মেলা নীলফামারী সদরে বিসমিল্লাহ পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস থেকে সাড়ে ৬২ লাখ টাকার কো*কেন ও হি*রোইন জব্দ করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (৫৬ বিজিবি) নীলফামারী। রাজশাহীতে হাসিনাসহ ২৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা কোটচাঁদপুরে অতিরিক্ত টাকা নেওয়ায় জনগণের রোষানলে সাব রেজিস্ট্রার ঝিনাইদহে মোটর শ্রমিক ইউনিয়নের ভোট দিতে গিয়ে ভোটারের মৃত্যু Daily Detectivenews কেরানিগজ্ঞের বিপুলের বিরুদ্ধে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ গোদাগাড়ীতে ৪০০ পিস ইয়াবাসহ দুই মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার মিরপুরে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ শাহজাদপুরে মসজিদের সাধারণ সম্পাদকের কাছে ছাত্রলীগ নেতার চাঁদা দাবির অভিযোগ

শ্রীমন্ত নদীতে অভিযান চালিয়ে অবৈধ জাল ও মাছ জব্দ

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৫২৯ বার পঠিত

মোঃমনিরুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টারঃ

তারিখ ২৮ জানুয়ারী বৃহস্পতিবার ২০২১ইং।

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে শ্রীমন্ত নদীতে বেহুন্দি ও চরগড়া দিয়ে মাছ ধরার অভিযোগ উঠেছে। মির্জাগঞ্জের ভিকাখালী, গোলখালী, চরখালী, রানীপুর ও ভয়াংসহ উপজেলার প্রায় ২ হাজার জেলে মাছ ধরছেন বলে জানা গেছে।

অভিযোগ উঠেছে, উপজেলাতে দায়সারাভাবে মৎস্য বিভাগ অভিযান পরিচালনা করছে। অভিযানে জব্দ মাছ এতিমখানা, লিল্লাহ বোর্ডিং ও মাদ্রাসায় বিতরণের নামেও চলছে অনিয়ম। জব্দ মাছ অভিযান পরিচালনাকারীরা নিজ পরিবারের জন্য কৌশলে সরিয়ে রাখছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (২৮ জানুয়ারি) রোজ বৃহস্পতিবার সকালে তার জনবল নিয়ে অভিযান চালিয়ে অবৈধ চড়গড়া ও বেহুন্দি জাল জব্দ করেন এবং প্রায় ১৫ থেকে ২০ কেজি মাছ জব্দ করেন। জব্দকৃত জাল উপজেলা পরিষদ মাঠে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। অবৈধ জব্দকৃত জালের দাম ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা।

এ ব্যাপারে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, সুবিদখালী লঞ্চঘাট থেকে শুরু করে মির্জাগঞ্জের শেষ সীমানা পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে ২০টি চরগড়া ও দুইটি বেহুন্দি জাল আমরা জব্দ করি এবং ৫ কেজি মাছ। অভিযোগ রয়েছে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা লিল্লাহ বোর্ডিং ও এতিমখানায় জব্দকৃত মাছ না দিয়ে তিনি সহ তার দপ্তরে সকলে মাছ ভাগবাটোয়ারা করে নিয়ে গেছেন। এই বিষয়ে তার কাছে জিজ্ঞাসা করলে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন মাছ নদীতে ফেলে দিয়েছি এবং কিছু মাছ আমার সাথে থাকা শ্রমিকদের দিয়েছি। মাছ কোন শ্রমিক কে দিয়েছেন তার নাম জানতে চাইলে তিনি কোনো নাম বলতে পারেন নাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com