সংবাদদাতা: মোঃ রুবেল মিয়া , ব্রাহ্মণবাড়িয়া ।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় সিএনজিচালিত অটোরিকশার মালিক ও চালকরা ৪ দফা দাবি আদায়ে রবিবার (২৭ জুলাই) সকাল থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য কর্মবিরতি শুরু করেছেন। জেলার ট্রাফিক পুলিশের লাগাতার হয়রানি, অতিরিক্ত ঘুষ দাবি, বিনা কারণে গাড়ি জব্দ এবং লাইসেন্স ও রেজিস্ট্রেশন সংক্রান্ত দুর্নীতির অভিযোগে তারা এ কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন।
সকাল থেকেই জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট—বিশ্বরোড চত্বর, সরাইল সদর, কালিকচ্ছ, শহর কেন্দ্রসহ প্রায় সব স্থানে সিএনজি ও ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চলাচল বন্ধ রয়েছে। এতে কয়েক লাখ যাত্রী বিশেষ করে শিক্ষার্থী, রোগী ও কর্মজীবীরা চরম ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন। কেউ কেউ ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকে পায়ে হেঁটে গন্তব্যে যেতে বাধ্য হচ্ছেন।
এইচএসসি পরীক্ষার সময় এ ধরনের কর্মসূচিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন পরীক্ষার্থীরা। তাদের মতে, এমন সময় ধর্মঘট ভবিষ্যতের পথে বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
তবে ধর্মঘটের মধ্যেও জরুরি সেবা ও পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ বিবেচনায় সিএনজি চালনার সুযোগ দেওয়া হচ্ছে বলে দাবি করেছেন ধর্মঘটে থাকা চালকেরা।
৪ দফা দাবি:
১. বিনা কারণে সিএনজি আটক বন্ধ করতে হবে
২. ট্রাফিক পুলিশের হয়রানি ও ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ
৩. সিএনজি রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া পুনরায় চালু
৪. চালকদের জন্য কাগজপত্র নবায়নে নির্দিষ্ট সময় ও সহনীয় নিয়ম নিশ্চিত করা
এব্যাপারে কালিকচ্ছ শ্রমিক-মালিক সমিতির সভাপতি চন্দন দেব বলেন, “বিনা কারণে অন্তত ৩০০ সিএনজি জব্দ করা হয়েছে। ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ হতেই পুলিশের হয়রানি বাড়ছে।”
জেলা মালিক-শ্রমিক সমিতির প্রচার সম্পাদক মোশারফ হোসেন বলেন, “আগে মাসে ৫০০ টাকা দিয়ে গাড়ি চালানো যেত। এখন ঘুষ না দিলে নানা কাগজপত্রের অজুহাতে গাড়ি
Leave a Reply