
জাহাঙ্গীর আলম
(ক্রাইমরিপোর্টার )
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
ইউনিয়নের ( বর্তমান চেয়ারম্যান) ছিলেন গোয়ালখলা গ্রামের জনাব বুলন চৌধুরী।
পত্তনে তখন হিন্দু সম্প্রদায়ের খুবই প্রভাব ছিল। এছাড়া অনেক কীর্তিমান পুরুষ পত্তনে জন্মগ্রহণ করেছিল। যে কারণে পুরো তিতাস পূর্বের লোকজন এখানে এসে সেবা গ্রহণ করত।
একজন স্বাস্থ্যসহকারী, একজন কম্পাউন্ডার এবং একজন চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারীর সমন্বয়ে হাসপাতালটি গত ১৯৫০-২০১৪ সাল ৬৪ বছর পর্যন্ত চলে আসছিল। একজন MBBS ডাক্তার ২০১৪ সালে এসে যোগদান করেছিলেন এই হাসপাতালে। স্থানীয় বখাটেদের অশালীন, অভদ্র, অন্যায় আচরণের কারণে ভদ্র মহিলা শেষ পর্যন্ত বখাটেদের বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলায় কয়েকজন জেলও খাটে।
স্বাস্থ্য সহকারী ডাক্তার হাসেম সাহেবের চাকরির মেয়াদ শেষ অপরদিকে ভদ্র মহিলার চলে যাওয়া এবং ভবনটিও অকেজো হয়ে পড়ে। উপরোক্ত তিন কারণে হাসপাতালটি ডাক্তার শূন্য হয়ে পড়ে। যার পরিনামে হাসপাতালটি পরিত্যাক্ত হয়ে যায়। উল্লেখ্য যে উক্ত হাসপাতালে ২৭ প্রকারের ওষুধ পাওয়া যেত
১ একর ৫৭ শতাংশ জায়গা হাসপাতালের নামে আছে। হাসপাতালের জায়গা নিয়ে বর্তমানে পার্শ্ববর্তী লোকদের সাথে মামলা চলমান।
একটি বিষয় উল্লেখ করা খুবই প্রয়োজন, হাসপাতালটি পুনঃ নির্মাণের জন্য ২০২২ সালে ১৭ লক্ষ টাকা মন্ঞ্জুর হয়ে আসে। কোন রহস্যজনক কারণে পুনঃনির্মাণ হয়নি। এলাকাবাসী বিষয়টি জানতে চাচ্ছে। বিষয়টি খুবই উদ্বেগের। পত্তন এর জাগ্রত বিবেক এবং অভিজ্ঞ মহল উদ্যোগ নিলে হাসপাতালটি চালু করা সম্ভব। আসুন যার যার অবস্হান থেকে আমরা কাজ শুরু করি।
Leave a Reply