
এস এম রফিক সিনিয়র ষ্টাফ রিপোর্টার
ওসি) মনজুরুল হাসান মাসুদ। ১০ ডিসেম্বরের বিশেষ অভিযানে তাঁর সাহসী নেতৃত্বে একের পর এক অপরাধীর পতন—মোট ১৪ জন আসামির গ্রেফতার পুরো এলাকায় তোলপাড় ফেলে দিয়েছে।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষা শুধু দায়িত্ব নয়, বরং অঙ্গীকারএ কথার বাস্তব প্রমাণ দিচ্ছেন ওসি মাসুদ। তাঁর নেতৃত্বে রূপনগর থানা এখন অপরাধীদের ‘নো-গো’ জোনে পরিণত হয়েছে। অপরাধীরা জানে—মাসুদ স্যারের এলাকায় দুষ্কর্ম করলে রেহাই নেই!
রূপনগর থানার মামলা নং০৩, তারিখ–০৬/১১/২৫, ধারা–৩৯২ পেনাল কোডের মামলার তদন্তে দীর্ঘদিন পলাতক থাকা মোঃ আল আমিন (২০)-কে অবশেষে কৌশলগত অভিযানে গ্রেফতার করা হয়। কঠিন অপরাধেও যার দৌরাত্ম্য ছিল ব্যাপক, সেই আল আমিনের গ্রেফতার শুধু পুলিশের নয় স্থানীয় জনগণেরও বড় স্বস্তি।
এর বাইরেও ঢাকা মহানগরী পুলিশ অধ্যাদেশ আইনে একে একে আটক করা হয়— মোঃ জোনায়েত হোসেন, মোঃ রবিউল ইসলাম (২২), সৌরভ (২২), টিপু সুলতান (৩৫), নিরঞ্জন বর্মন (২৩), মোঃ আরিফুল ইসলাম (১৯), মোঃ সবুর (২৭), মোঃ আল আমিন (২০), মোঃ শামিম (২০), মোঃ নুর ইসলাম (৬৫), মোঃ মইনুল ইসলাম (২৮), মোঃ নুরুল ইসলাম আরিফ (৩৩) এবং মোঃ জাহিদ হোসেন (৪৫)।পরে এদের সবাইকে স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মিরপুরে সোপর্দ করা হয়।স্থানীয়দের ভাষায় “মাসুদ স্যার দায়িত্ব নেওয়ার পর রূপনগর থানা যেন নতুনভাবে জেগে উঠেছে। রাতদিন এক করে তিনি অপরাধীচক্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করছেন। তাঁর মতো সৎ, নির্ভীক ওসি পেলে এলাকার মানুষ মাথা উঁচু করে চলতে পারে।”
পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন—ওসি মাসুদের পরিকল্পনা, গোয়েন্দা নজরদারি এবং মাঠপর্যায়ের সরাসরি তদারকি রূপনগরে অপরাধ দমনে ‘গেম চেঞ্জার’ ভূমিকা রাখছে। অভিযানে সফলতার পর থানা এলাকায় এখন আলোচনা একটাই— “ওসি মাসুদ মানেই নিরাপত্তার নিশ্চয়তা, অপরাধীর আতঙ্ক রূপনগর থানা আবারও প্রমাণ করল দক্ষ নেতৃত্ব থাকলে পুলিশই পারে সমাজকে অপরাধমুক্ত রাখতে।
Leave a Reply