এক কোটি টাকা নিয়োগ বানিজ্য করার পর ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন সভাপতি শহিদুল শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
নওগাঁ প্রতিনিধি:
নাইট গার্ড ও আয়া আমার সভাপতি হওয়ার অনেক আগেই নিয়োগ দিয়েছেন আগের সভাপতি ও অধ্যক্ষ নুরল ইসলাম খোদাদাদ। মাজেদ নামের ব্যক্তি মাদ্রাসায় চাকুরীরত। দক্ষিন ভগবানপুরের শহীদকে টাকা প্রদানের প্রমান হাজির করতে অনুরোধ করা হলো। খবরের কাগজে ভন্ডামী কথাবার্তা বলে নিউজ প্রকাশ করলে, তার প্রতিবাদ করার অধিকার আমার আছে। খবরের কাগজের মাধ্যমে প্রতিবাদকে কেহ ভয়-ভীতি মনে করলে আমার কিছুই করার নাই। আওয়ামীলীগ নেতা তো দুরের কথা, গ্রাম পর্যায়ে কর্মীর তালিকায়ও আমার নাম নাই, এখানেও লেখক জনাব শামসুল হক সহ অনেকেই ভন্ডামীর আশ্রয় নিয়েছেন। মিঠুর সাথে আমার নাম জড়ানোর মাধ্যমে তারা যে মিঠুর বাড়ি লুট-তারাজ করেছে, এ বিষয়টা চেপে দিয়ে চাইছেন সম্পানিত লেখকবৃন্দ ও মোজাফ্ফর গং। মাদ্রাসার টাকা কত আছে, লেখকদের জানা তা নাই। অন্যের টাকা ও সম্পদ আত্মসাতের ভন্ডামীতে মেতে উঠা সিন্ডিকেটকে আইনের আনা হবে ইনশাল্লাহ। তাদের এই নিউজের প্রতিবাদ আগেও ছাপানো হয়েছে, ভন্ডদের সাক্ষাৎকার নিয়ে তাদের বিরুদ্ধেও গত ১৬/০৮/২০২৪ইং তারিখে নিউজ করেছে বেশ কয়েকটি প্রত্রিকা, যেখানে স্পষ্টভাবে যাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছিল, তারা পত্রিকায় সাক্ষাৎকার দিয়ে বলেছেন যে, জনাব শহিদুল ইসলাম কোন অনিয়মের সাথে জড়িত নয়, তার নামে ভন্ডামী করা হচ্ছে, তারা ঐ ভন্ডামীর শাস্তি চান, যা অধ্যক্ষ নুরল ইসলাম খোদাদাদ এর নিজে মুখের স্বীকারোক্তি। এর পরও ভন্ডগ্রুপ তাদের উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য মেতে আছে মিথ্যা অপবাদ দিয়েই চলছে। তারা আমার কোন সাক্ষাৎকার নেয় নাই, মতামত গ্রহন করে নাই। জনাব শামসুল হক একজন ভন্ড প্রকৃতির লেখক। আগেও বলা হয়েছে যে, যারা যারা টাকা দিয়েছে বলে দাবী করছেন, তাদের টাকার উৎস জানা দরকার, কবে, কখন দিয়েছে, তার বস্তুনিষ্ট প্রমান দরকার। আমার মান-সম্মানের যথেষ্ট হানি করছে এই ভন্ড প্রতারক গ্রুপ।