চট্রগ্রাম বোয়ালখালির চরন্দিপ পাঠান পাড়ার সালেহ আহম্মদের ছেলে ভুমিদস্যু, চাঁদাবাজ ফরিদ খান ও তার দস্যু গ্রুপের সহযোগি ওয়াল্টন মিন্টু ও মফিজ সহ গত ৯/০৩/২০২১ রাত ৩টায় মিনিটে ৫০/৬০জন মদ্যপ সশস্ত্র সন্ত্রাসি ও গুন্ডা বাহিনির নেতৃতে নাছিমা আক্তারকে বেধে ঘর ডাকাতি করেন, পরিবারের সদস্যদের অস্ত্র টেকিয়ে জিম্মি করে নগদ টাকা অলংকার সিসি টিভি ক্যামেরা সহ আরো মুল্যবান জিনিস লুট করা হয়,মহিলাদের যৌন নির্যাতন ও ধর্ষণের চেস্টা করা হয়, মধ্যরাতে আধারে অসহায় নারির মুখ বেধে দেওয়া হয়, তার ঘরের সকল মালামাল লুট করে নিয়ে ওনার ঘর থেকে বের করে রাস্তায় বের করে টিন দিয়ে বেড়া দিয়ে জবর দখল করেন, এর আগে ১৭/০২/২০২১ আদালত ও থানা থেকে নোটিশ দেওয়া হয়,তিনি তা অমান্য করে ১৯/০২/২০ তার বৌকে দিয়ে দখল চেস্টা করে পরে উল্টো তাদের হেনস্তা করতে মিথ্যা মামলা দেন, তার পরও প্রশাসনের সামনে আইনের অমান্যতা করে ডাকাতি ও দস্যুতা সত্যি মেনে নেওয়া যায়না। মিন্টু ফরিদ বাহিনির কিশোর গ্যাং এর কথিত বড় ভাই মাদক ব্যাবসাও মিন্টু নিয়ন্ত্রন করে, পাঠান পাড়াতে অনেক নারিকে মিন্টুর হাতে যৌন হেনস্থা হতে হয়েছে তারা সবাই আত্তসম্মানের ভয়ে চুপ করে আছে, ফরিদ খান অত্র এলাকার ৮জনের জায়গায় জবর দখল করে তাদেকেও একই হয়রানি করেছেন, বিত্তবান মানে অন্যায় করা নয়, এই ন্যাক্কারজনক ঘঠনা গুলোর জন্য বোয়ালখালির রাজনৈতিক, সুশীল সমাজের ও প্রশাসনের সুদৃস্টি কামনা করছি,