কিশোরগ্যাং সারাদেশে গ্রাম কিংবা শহরের অলিতে গলিতে সক্রিয় ভাবে সংগঠিত হচ্ছে তারা।১০ থেকে ১৫ জন দলবদ্ধ হয়ে তৈরি করছে কিশোর গ্যাং নামক বাহিনী। প্রথমে ছোট ছোট অপরাধ থেকে শুরু করে জড়িয়ে পড়ছে বড় বড় অপরাধে,চুরি ছিনতাই ডাকাতি সহ অনন্য অপরাধের সাথে রাখছে সক্রিয় ভূমিকা ,তাদের দ্বারা খুনের মতো ঘটনাও ঘটছে সারাদেশে অহরহ।
জুয়া খেলা ও মাদক সেবনে আসক্ত হয়ে টাকার জন্য এরা উন্মাদ হয়ে যায়, মাদক ও জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে তারা হাতে অস্ত্র তুলে নেয়, কেউ কেউ মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়ে,
এলাকায় গড়ে তোলে কিশোরগ্যাং নামক বাহিনী,ভিন্ন স্টাইল তাদের চুলের কার্টিং, চাকরি নেই ,ব্যবহার করে নামি-দামি মোবাইল ফোন ও পোষাক,চলাচল মোটর বাইকে, মানেনা বাবা মা,মানেনা সমাজের কোন মুরুব্বি , চলাফেরা দলবল নিয়ে, এছাড়াও বিভিন্ন পার্ক, খোলা জায়গায়, ফুটপাতে এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সামনে একত্রিত হয়ে ভিডিও কন্টেন্ট তৈরির নামে অশ্লীল অঙ্গভঙ্গি, ইভটিজিং, পথচারীদের গতিরোধ, বাইক মহড়াসহ বিভিন্ন অসৌজন্যমূলক আচরণ করে থাকে। বর্তমান টঙ্গী পশ্চিম থানাধীন ৫৫, ৫৩, ৫৪,ও ৫১নং ওয়ার্ডে বেড়ে গেছে এসব কিশোর গ্যাং এর তৎপরতা,দিন দিন এদের কার্যকলাপে অতিষ্ঠ হয়ে যাচ্ছে এলাকাবাসী।খোজ নিয়ে জানা যায় নিজেদের দলবল বড় করার জন্য একটি মহল এদের শেল্টার দিয়ে থাকে। গাজীপুরে নবনিযুক্ত জিএমপি পুলিশ কমিশনার মোল্ল্যা নজরুল ইসলাম
তিনি হয়তো কিশোর গ্যাং নির্মূল অভিযানের নির্দেশনা দিবেন ও ভালো ভূমিকা রাখবে এমনটা প্রত্যাশা করে এলাকাবাসী।