স্টাফ রিপোর্টার মোঃ ইউসুফ চৌধুরী।
তজুমদ্দিন উপজেলার ৪নং চাঁচড়া ইউনিয়ন বিএনপির (সভাপতি) জাহাঙ্গীর আলমের নির্দেশে, যুবদল কর্মী মোশারফ হোসেন ও তার স্ত্রীর মুক্তা বেগমের উপর হামলা করেন দুর্বৃত্তরা।
গত (১১)জুলাই রোজ শুক্রবার বিকাল ৩.৩০ মিনিটের সময় ৪ নং চাঁচড়া ইউনিয়ন ৫ নাম্বার ওয়ার্ডে (বিএনপির) সভাপতি জনাব জাহাঙ্গীর আলমের বাড়ির সামনে এই ঘটনা ঘটে।
আহত কর্মী মোশারফ হোসেন (২৬) কে দুর্বৃত্তরা এলোপাতাড়ি ভাবে মারতে থাকেন।মোশারফ হোসেনকে হামলাকারিদের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য,স্ত্রী মুক্তা বেগম (২০) মারামারির মাঝে ঢুকে পড়েন।এতে হামলাকারীরা বেপরোয়া হয়ে মোশারফ হোসেন ও তার স্ত্রী মুক্তা বেগমকে,লাথি কিল ঘুসি ও ইট দিয়ে মাথায় আঘাত করে এতে মুক্তা বেগমের কপাল ও চোখ ফেটে রক্ত ক্ষরন হতে থাকলে ঘটনা স্থলে মুক্তা বেগম বেহুশ হয়ে পড়ে যান।
তারপরে স্থানীয় লোকজন আহত মোশারফ ও তার স্ত্রী মুক্তা বেগমকে হামলাকারীদের হাত থেকে উদ্ধার করে। তজুমদ্দিন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করে।মুক্ত বেগমের অবস্থা খারাপ দেখে তজুমদ্দিন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে যেতে বলেন।তারপর ভোলা সদর হাসপাতলে প্রাথমিক ট্রিটমেন্ট দেয়।পরে ভোলা সদর হাসপাতালের সিভিল সার্জন বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজে রেফার করেন।
যুবদলের কর্মী আহত মোশারফ হোসেন বলেন,শুক্রবার বিকালে বিএনপির মিছিলে যাওয়ার সময় সভাপতি জাহাঙ্গীর আলমের নির্দেশে আমাকে দুর্বৃত্তরা অতর্কিতভাবে হামলা করেন।
আর এই বিষয়ে ৪নং চাঁচড়া ইউনিয়ন বিএনপির (সভা-পতি) জাহাঙ্গীর আলমের কাছে ঘটনা জানতে চাইলে তিনি অস্বীকার করেন