বাংলাদেশের অন্যান্য জেলার মত বাগেরহাটে ও কমে আসছে করোনা সংক্রমন,দ্বিতীয় ঢেউয়ের সর্বচ্ছ চূড়া থেকে নামছে এ মহামারী। মৃত্যু সংক্রমন শনাক্তের হার ও নিম্মমূখী। তবে সব থেকে ভয়ংকর সময় গেছে জুলাই মাসে,সে মাসে মৃত্যু ও সংক্রমন ছিলো সর্বচ্ছ পর্যায়,নড়ে চড়ে বসেছে দেশের সরকার সহ নীতি নির্ধাক ও সচেতন মহল,ডাক আসছে কঠোর লগডাউন বা শর্টডাউনের,মাঠে কঠোর অবস্থানে ছিলো আইন শৃংখোলা বাহীনির লোকজন,আইন অমান্য কারিকে করা হয়েছে জেল জরিমানা,তার-ই সু ফল বইতে শুরুকরেছে বর্তমানে,যার প্রমান বর্তমান সংক্রমন এবং মৃত্যুর হার,,শনাক্তের হার কমে এখন ১৮দশমিক ২৯শতাংশ,জুলাই মাসের চেয়ে আগাষ্ট মাসে সংক্রমন কমেছে ২৫ দশমিক ৩০শতাংশ,এসময় মৃত্যু কমেছে প্রায় ১১শতাংশ,গত এক সাপ্তাহ ধরে সারাদেশে মৃত্যুর সংখ্যা একশতর নিছে,শনাক্তের হার ও ১০শতাংশের নিছে,বাংলাদেশের হাসপাতাল গুলোতে কমতে শুরু করেছে করোনা রুগীর চাপ,,অন্যান্য জেলার মত বাগেরহাট জেলাতে ও শনাক্ত এবং সংক্রমনের হার কমে দাড়িয়েছে ২/৩শতাংশে,আই সি ইউতে নেই কোন রুগী,সস্থীর নিশ্বাস হাসপাতালে কর্মরত ডাক্তার এবং নার্সসহ হাসপাতাল সংশ্লীষ্টদের,এদিকে সাধারন মানুষের মাঝে টিকা নেয়ার আগ্রহ বেড়েছে কয়েক গুন,দীর্ঘ লম্বা লাইনে দাড়ীয়ে বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে নিচ্ছেন টিকা,কিন্তু টিকা নিতে আসা লোকজনের বিতরে ছিলোনা সামাজিক দুরুত্ত্ব,অনেকের মূখে ছিলোনা মাক্স,বাগেরহাটের বিভিন্ন এলাকায় হাট বাজার সহ জন সমাগম এলাকায় ঘুরে দেখা গেছে অসচেতনাতা,এমন পরিস্থীতি বেশিদিন চলতে থাকলে আবারো বাড়তে পারে করোনা সংক্রমন,আসতে পাড়ে তৃতীয় ঢেউ।এখনি যদি সরকার পদক্ষেপ না নেয় শীতের শুরুতে বাড়তে পারে সংক্রমন,তাই গনসচেতনতা বৃদ্ধি সহ মাক্স ব্যাহার এবং সামাজিক দুরুত্তের উপড় দিতে হবে বিশেষ নজর,,