মুন্সীগঞ্জের শহরে পঞ্চম দিনেও ফল বিক্রির দোকানগুলোতে ছিলো মানুষের উপচে পড়া ভিড়। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে সব ধরনের ফল। রমজান মাস আসলেই ফলের প্রতি আকর্ষণ বাড়ে ক্রেতাদের।তাই লকডাউন এবং রোজায় বাড়তি দামে সব ধরনের ফল কিনতে বাধ্য হচ্ছেন ক্রেতারা। মাল্টা, আপেল, আঙ্গুর, আনার,খেজুর, তরমুজ, আনারস, নাশপাতি, কলা, পেয়ারা, ফুড ভাংগী, বেদনার সব ফলের দাম বাড়তি। ১৮ এপ্রিল রোববার সরেজমিনে গিয়ে দেখি মুন্সীগঞ্জ শহরের ফলের দোকানগুলোতে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। প্রতি কেজি মাল্টা বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা ,আপেল বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত, আঙ্গুর প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ২৮০ টাকা , আনার প্রতিকেজি ২৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা, খেজুর প্রতিকেজি ৮০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত, তরমুজ ৪০০ টাকা থেকে ৫০০ টাকা, নাশপাতি ২৫০ টাকা থেকে ২৮০ টাকা, কলা ২৫ থেকে ৩০ টাকা হালি, আনারস বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকা, পেয়ারা প্রতিকেজি ৭০ থেকে ৮০ টাকা , ফুড ভাংগী ১০০ টাকা থেকে ১২০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। ফল বিক্রেতা সুমন জানান ,লকডাউনের কারণে ফল আমদানির পরিমাণ কমেছে। তাই লকডাউনের কারণের ফলের দাম বাড়তি। তাই পাইকারিতে বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। সে হিসাবে ফল বিক্রি হচ্ছে একটু বেশি দামে। বাড়তি দাম থাকার কারণেও ক্রেতারা কিনছেন। ফল কিনতে আসা ক্রেতা নিগার সুলতানা বলেন, প্রতিটা ফলের দাম বাড়তি দামে কিন্তে হচ্ছে । ফল ব্যবসায়ীরা ইচ্ছে মতো দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি আরও বলেন প্রতিবছরে একবার রমজান মাস আসে । দাম বেশি থাকার সত্তে ¡ ফল কিনে নিয়ে যাচ্ছি । পরিবার সবাই রোজা রেখে তাই একটু ফল বেশি কিনতে হয়।
Leave a Reply