শিরোনাম :
আমতলীতে ছাগলকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ: তিনজন আহত, একজন বরিশাল মেডিকেলে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ এক ব্যক্তি গ্রেফতার কুমিল্লায় বসতঘরের সামনে টিনের ভেড়া দিয়ে পথ বন্ধ ভোগান্তিতে জামাল হোসেন পাটোয়ারীর পরিবার চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মনোনয়ন প্রাপ্ত মাহমুদ হাসান খান বাবুকে গড়াইটুপি ইউনিয়ন বিএনপির পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ঝিনাইদহে মানবিক আরএমও’র বদলিতে শৈলকূপা বাসি উদ্বেগ — এলাকাবাসীর দাবি, “অবিলম্বে অর্ডার বাতিল করা হোক” ‎চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি নেতার প্রবাসীর স্ত্রীসহ বসবাসে গুঞ্জন ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি বগুড়া সদর-৬ আসনে তারেক রহমানের বিজয় নিশ্চিতের লক্ষ্যে তরুণদের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পেয়েই গণসংযোগে ব্যস্ত সময় পার করছে রংপুরের প্রার্থীরা নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে মনোনীত প্রার্থী ইকবাল হোসাইন ভূঁইয়া ও আজহারুল ইসলাম মান্নান,কার হাতে সন্ত্রাসমুক্ত,নিরাপদ জনপদ গড়া সম্ভব? যশোরের রুপদিয়া এলাকায় নাঈম নামে একজনকে ফার্মেসীতে ডেকে নিয়ে হত্যার চেষ্টা করে সন্ত্রাসীরা

মাদকের টাকার জন্য বগুড়ায় শিশু হানজালাকে হত্যা

স্টাফ রিপোর্টারঃ মোঃ রুবেল ইসলাম সিডর
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২০ মার্চ, ২০২১
  • ৩২৪ বার পঠিত

বগুড়ার গাবতলীর চাঞ্চল্যকর শিশু হানজালা হত্যার রহস্য উদঘাটন ও একমাত্র আসামি মজনু মিয়াকে (৩৪) গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। মজনু গাবতলী উপজেলার রামেশ্বরপুর নিশুপাড়া এলাকার আব্দুল জব্বার প্রামাণিকের ছেলে। মাদক সেবনের টাকা সংগ্রহ ও স্বল্প সময়ে নিজের আর্থিক অবস্থা পরিবর্তনের জন্যই শিশু হানজালাকে অপহরণ করে হত্যা করা হয় বলে পুলিশের কাছে স্বীকার করেছে আসামি মজনু মিয়া।

হানজালা রামেশ্বরপুর নিশুপাড়ার পিন্টু মিয়ার দ্বিতীয় পুত্র। শুক্রবার রাতে নিজ কার্যালয়ে পুলিশ সুপার আলী আশরাফ ভূঞা বিপিএম বার প্রেস ব্রিফিংএ একথা বলেন।

তিনি বলেন, আসামি মজনু মিয়া ওই এলাকার ওষুধ ব্যবসায়ী। হানজালাকে অপহরণ করে হত্যা করার জন্য ঘটনার ২০ দিন আগে পরিকল্পনা করে। গত ১৩ ডিসেম্বর মজনু শিশু হানজালাকে তার ওষুধের দোকানে ডেকে নেয়। এরপর সে শিশুর হাতে মোবাইল ফোনটি দেয়। শিশু মোবাইল নিয়ে খেলার সময় শিশুটিকে গলাটিপে হত্যা করে। এরপর হানজেলার লাশ বড় পলিথিনে স্কসটেপ দিয়ে মুড়িয়ে মমির মতো করে ইট দিয়ে দোকানের অদূরে পুকুরে লুকিয়ে রাখে। ঘটনার কয়েকদিন পরেও হানজালার লাশের সন্ধান না হলে ৬ দিন পর ১৯ ডিসেম্বর একজন ভিক্ষুকের আইডি কার্ড ও আঙ্গুলের ছাপ দিয়ে একটি সিম ও মোবাইল ক্রয় করে। পরে ওই নাম্বার থেকে হানজালার মাকে ফোন দিয়ে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপন দাবী করে। এরপর গত ২১ ডিসেম্বর সে নিজেকে অপহরণ চক্রের সদস্য পরিচয় দিয়ে হানজালার পরিবারকে তার লাশ কোথায় রাখা আছে জানায়। এরপর বিভিন্নভাবে চেষ্টার পর মজনুকে গ্রেফতার করে গোয়েন্দা পুলিশ। সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com