চাঁদের আলোতে যেমন কলঙ্ক আছে ঠিক তেমনই আজকে আপনাদের সামনে যাকে তুলে ধরবো ওনাকেও দেখলে মনে হবে বাংলাদেশের সৃষ্ট হাফেজ কিন্তু ওপর টা ঠিক যতটাই ফিটফাট ভিতর টা ততটাই সদরঘাট । কথা গুলো এভাবে বলার কারণ টা একটু বিস্তারিত বলি।
নাম মো: সোহরাব হোসেন পিতার নাম মো: আজগর আলী বাসা : গোলিয়া বাজার , নন্দীগ্রাম বগুড়া।
পোশাক-আশাকে মনে হয় বাংলাদেশের আলেম সমাজের একজন জ্ঞানী গুণী ব্যক্তি কিন্তু যখনই আপনি এই প্রতারক কে বিশ্বাস করবেন তখনই জানতে পারবেন তিনি আসলে কোন আলেম বা হাফেজ না তিনি একজন পাক্কা প্রতারক ।
2008 সালের দিকে তিনি বগুড়া থেকে পারি জমান ঢাকাতে । ঢাকাতে এসে পরিচয় হয় কিশোরগঞ্জ এর এক মিয়ের সাথে ।
নানান রকম তাল বাহানা করে ওই মিয়ের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে এক পর্যায়ে যখন মিয়ে চাপ দেই বিয়ের জন্য তখন এই প্রতারক অনেক অত্যাচার ও নির্যাতন করে । কিন্তু সেই মিয়ে চালাক হওয়ায় প্রতারকের হাথ থেকে রেহাই পায় অনেক কষ্টে।
আবার আসি এই প্রতারক কি ভাবে মানুষকে ধোঁকা দেয় । সাল টা 2015 এই প্রতারক সোহরাব চলে আসে ঢাকার মিরপুর এর আসে পাশে তার তার লম্বা দাড়ি আর জুব্বা পড়া লেবাস ব্যাবহার করে একের পর এক প্রতারনা করে । রেহাই পায়নি জাতীয় দৈনিক মাতৃজগত এর সম্মানিত সম্পাদক খান সেলিম রহমান এর ছোট ভাই গিয়াস ।
এই লেবাস ধারী প্রতারক খান সেলিম রহমান এর ছোট ভাই গিয়াস এর কাছ থেকে ভূয়া জমি দেখিয়ে হাতিয়ে নিয়েছে প্রায় 20 লক্ষ টাকা ।
এবার বলি প্রতারক এর নারী লুভি মন এর গল্প।
সাল 2018 প্রতারক পাড়ি জমাই টঙ্গী তে সেখানে প্রশাক শ্রমিক এর বসবাস বেশি এই সুযোগ তায় কাজে লাগিয়ে এই প্রতারক হাতিয়ে নেয় অনেক সোজা সরল মিয়ের কাছ থেকে হাজার হাজার টাকা । শুধু টাকা হাতিয়ে নিয়েই সান্ত হয়নি তাদের ইজ্জত ও কেড়ে নিয়েছে ইসলামের ভুল ব্যাখ্যা করে ভুল বুঝিয়ে ।
এরকম লেবাস ধারী প্রতারক থেকে সাবধানে থাকবেন আর কোথায় অন্যায় অত্যাচার জুলুম ঘুষ দুর্নীতি বা অপরাধ হচ্ছে মনে হলেই যোগাযোগ করুন মাতৃজগত টিভির সাথে আমরা সত্য উদঘাটন করার জন্য বদ্ধপরিকর।
Leave a Reply