শেখ মোঃ হুমায়ুন কবির, চিফ রিপোর্টার।
অনেকেই স্বার্থ আর প্রভাবের ভেলায় ভেসে যায়, ঠিক তখনই কিছু মানুষ নিজের বিবেক, নীতিবোধ ও সততার মশাল উঁচু করে সমাজের সামনে উদাহরণ হয়ে দাঁড়ান। বর্তমান সময়ের এমনই একজন অনন্য সত্যের পথে নির্ভীক সাহসি ও চৌকস সাংবাদিক দৈনিক যুগান্তর পত্রিকার শ্রীপুর প্রতিনিধি ও শ্রীপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আব্দুল মালেক।
তিনি শুধুমাত্র একজন সাংবাদিক নন, তিনি সত্য অনুসন্ধানের নির্ভীক যোদ্ধা। তার কলমের প্রতিটি শব্দে থাকে সমাজের বাস্তব চিত্র, অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ধ্বনি এবং ন্যায়ের পক্ষে এক অদম্য দৃঢ়তা।
সাংবাদিকতা মানে স্বচ্ছতা, সততা ও সাহসের সমন্বয়। তিনি কখনো আপস করেন না, কখনো ভয় পান না বরং প্রতিটি প্রতিবেদনেই তুলে ধরেন লুকিয়ে থাকা সত্য, যা দেখে সমগ্র জাতি হতবাক ও চিন্তিত হয়ে পড়ে।
কিন্তু তাঁর আরেকটি দিক সাধারণের চোখে ধরা পড়ে না। রাতের নিস্তব্ধতায়, যখন চারপাশ নিদ্রায় নিমগ্ন, তখনই আব্দুল মালেক নীরবে ছুটে যান অসহায়, দুঃস্থ ও হতদরিদ্র মানুষের পাশে।
কেউ জানে না, এমনকি তার কাছের সহকর্মী সাংবাদিকরাও নয়, তিনি নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী মানুষের পাশে দাঁড়ান, সাহায্যের হাত বাড়ান, মুখে নয় কাজে দেখান মানবতার বাস্তব রূপ।
এটাই তাঁকে অন্যদের থেকে আলাদা করেছে।
প্রতিটি প্রতিবেদন সমাজে আলোড়ন তোলে, অন্যায়ের মুখোশ উন্মোচন করে, দুর্নীতির আস্তানা কাঁপিয়ে দেয়।
তিনি বিশ্বাস করেন, সাংবাদিকতা কোনো পেশা নয়, এটি একটি দায়িত্ব সমাজের বিবেক জাগ্রত রাখার এক পবিত্র অঙ্গীকার।
তার কাজের ধরণে রয়েছে গভীর অনুসন্ধান, নির্ভুল তথ্য যাচাই, এবং জনস্বার্থকে প্রাধান্য দেওয়ার এক অবিচল নীতি। সত্য প্রকাশের জন্য তিনি কখনো ভয় পান না, হুমকি উপেক্ষা করেও নির্ভয়ে এগিয়ে যান।
এমন মানুষই সমাজে প্রকৃত পরিবর্তনের বার্তা দেয়। শুধু একজন সাংবাদিক নন তিনি এক আলোকবর্তিকা, যিনি অন্ধকারে আলো ছড়ান, দুর্বলদের পাশে দাঁড়ান এবং জাতিকে সত্যের পথে জাগিয়ে রাখেন। শ্রীপুরে, স্কুল মাদ্রাসা কলেজ সহ বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেও সত্য অনুসন্ধানের সাহসি যোদ্ধা, সাংবাদিক আব্দুল মালেক এর সহায়তার স্পর্শ।