মোঃ দিদারুল ইসলাম
দাউদকান্দি উপজেলা প্রতিনিধি –
কুমিল্লা ,দাউদকান্দি উপজেলার,মারুকা ইউনিয়নের চক্রতলা থেকে চশই উচ্চ বিদ্যালয় পর্যন্ত ,প্রধান সড়ক ,এবং ধনেশ্বর থেকে গবরখোলা পর্যন্ত প্রধান সড়ক ,একটি অত্যন্ত জনবহুল সড়ক। সড়ক দুটি দিয়ে প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার মানুষ প্রতিদিন চলাচল করে। স্বাধীনতার পর সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ সামছুল হক সওদাগর সড়ক দুটিকে মাটির সড়ক বেঁধে দেন। এর পর ৪০ বছর গতো হলেও হয়নি সামান্য পরিমাণ সংস্কার। যে কারনে একটু বৃষ্টি হলেই সড়ক দুটি মানুষ চলাচলে সম্পুর্ন ভাবে অনুপযোগী হয়ে পরে। বিগত সময়ে ক্ষমতার পালাবদল হলেও কোন দলের সরকার একটুও কর্ণপাত করে নি অত্র এলাকার মানুষের দুর্দশা ও ভোগান্তির দূর করার ন্যায় । এই সড়ক দুটি নিয়ে যখন অত্র এলাকার অধিবাসীদের চরম দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে, ঠিক তখনই সুখবরের বার্তা নিয়ে হাজির হলেন , কুমিল্লা উত্তর জেলার, শ্রমিক কল্যাণের সেক্রেটারি এবং চশই উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি, জনাব মোঃ মাওলানা মোশারফ হোসেন। তিনি বলেন গতো একবছর যাবত এই সড়ক দুটির কাগজপত্র নিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে যাওয়া আশা করি যা কাউকেই জানানো হয়নি, অবশেষে আল্লাহর অশেষ রহমতে সড়ক দুটির বরাদ্দ পাশ করতে পেরেছি। এ সময় তার কাছে জানতে চাওয়া হয় এই কাজের সাথে আর কে কে সম্পৃক্ত ছিল, তিনি বলেন মারুকা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি, জাহাঙ্গীর আলম মিয়াজী, মোঃ শাহ আলম বিচ্চি, বিশিষ্ট ব্যাংকার, মোঃ সোহেল মিয়াজী , পালপাড়া ওয়ার্ডের জামায়াতের,সভাপতি, মোহাম্মদ ইয়াকুব, এবং দাউদকান্দি উপজেলার যুব বিভাগের সহ-সভাপতি, মোঃ ইসমাইল হোসেন তালুকদার ও আমাকে সহযোগিতা করেছেন। এ সময় মাওলানা মোশাররফ হোসেন আরোও বলেন, দুটি সড়কের আওতাভুক্ত সকল অধিবাসীদের সার্বিক সহযোগিতা চাচ্ছি যাতে করে খুব ভালোভাবে আল্লাহর অশেষ রহমতে সড়ক দুটির কাজ সম্পন্ন করতে পারি।
Leave a Reply