
জাহাঙ্গীর আলম
ক্রাইম রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় মানব পাচারকারী লিটন মিয়া চক্রের পরে অনেক পরিবার নিঃস্ব হয়েছে। গোপন ভিত্তিতে জানা যায় লিটন নামে এক ব্যক্তি অনেক পরিবারে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার কারনে অভিযোগ উঠেছে। এসব মানব পাচারকারী দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ছদ্মবেশে সাধারণ মানুষকে বিদেশে পাঠানোর প্রলোভন দেখিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। অনেক পরিবারের ভুক্তভোগীরা বলেন পাচারকারী লিটন মিয়াকে আইনের আওতায় আনা হওক।বিজয় নগরের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা বলেন, অতি শীগ্রই এলাকাবাসী কঠিন শাস্তির দাবি জানাচ্ছে। এবং এর পাশাপাশি আর কোন ভাবে জেন প্রতারণা না করতে পারে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করিতেছি।জারা এই চক্রটির সাথে জড়িত আছে তাদেরকেও দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক এবং কঠিন শাস্তি দেওয়া হওক।
ভুক্তভোগীর নাম ও ঠিকানা:
মো: জুনায়েদ মিয়া
পিতা জাকির মিয়া
গ্রাম আখাউড়া কলেজপাড়া, থানা আখাউড়া।
জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া — তিনি জানান, মানব পাচারকারী লিটন মিয়া (পিতা রহমত আলী, গ্রাম পূর্ব কেশবপুর পত্তন থানা বিজয়নগর ব্রাহ্মণবাড়িয়া। এবং রাকিব মিয়া (পিতা অজ্ঞাত, গ্রাম হুরকি, থানা মাধবপুর, হবিগঞ্জ;। বর্তমান শ্বশুরবাড়ি নোয়াগাঁও থাকায় অবস্থায় আখাউড়া এক ব্যক্তি থেকে সার্বিয়া পাঠানোর কথা বলে তার কাছ থেকে সাত লক্ষ টাকা নেন।
ভুক্তভোগীর দাবি, তারা জাল ভিসা দিয়ে ৭লক্ষ টাকা প্রতারণার মাধ্যমে আত্মসাৎ করেছে। গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা সালিশের মাধ্যমে ৭ লক্ষ টাকা উদ্ধার করে দিতে পারনি। গোপন ভিত্তিতে কিছু তথ্য পাওয়া যায় মানব পাচারকারী দালালের সাথে বড় একটা সিন্ডিকেট রয়েছে গ্রামের গণ্যমান্য ব্যক্তিরা কিছু করতে পারে নাই। কয়ে দিন পর পর তারিখ পরিবর্তন করে,টাকা দেবার কথা বলে গ্রামে থেকে কৌশলে চক্রটি পালিয়ে যাই। অনেক ভুক্তভোগিরা শত শত কুটি টাকা আত্মসাৎ করেছে,গ্রামবাসী জানিয়েছেন। টাকারও বেশি অর্থ হাতিয়ে নিয়ে বর্তমানে পাচারকারীরা গা-ঢাকা দিয়েছে বলে জানা গেছে।
এছাড়াও আরও একজন মানব পাচারকারী সাইফুজ্জামান, পিতা অজ্ঞাত, বাড়ি ঝিনাইদহ — তিনিও এই প্রতারক চক্রের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ভুক্তভোগী জুনায়েদ মিয়া বলেন, “আমি প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করতেছি। এই মানব পাচারকারী চক্রকে দ্রুত আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তির দেওয়া হওক।জেন সাধারণ মানুষ প্রতারণার শিকার না হয়।
Leave a Reply