শিরোনাম :
ময়মনসিংহে দুই পৃথক হত্যাকাণ্ডে দৃষ্টান্তমূলক রায় বগুড়া শেরপুর সীমাবাড়ী ইউনিয়নে যুবদলের ও ছাত্রদলের নির্বাচনী প্রচারণা ঢাকায় বিজিএমইএ কমপ্লেক্সে জার্মান রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ বিজয়নগরে প্রবাসীর উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী) আসনের বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর নির্বাচনি গণসংযোগকালে গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনায় বিক্ষোভ করেছে বিএনপি। রংপুর মহানগরের বুড়ীরহাটে, রায়হান সিরাজীর নির্বাচনী অফিস মির্জাপুরে পুলিশ ট্রেনিং সেন্টারে ৫৬ তম টিআরসি ব্যাচের সমাপনী কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়েছে তানোরে ভূমি অফিসসহ বিভিন্ন সরকারি কার্যক্রম পরিদর্শনে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার ড. চিত্রলেখা নাজনীন আমজনতার দলকে নিবন্ধনের আহ্বান ড. এ জেড এম মাইনুল ইসলাম পলাশের তারেক রহমানের নেতৃত্বে বগুড়ায় যে উন্নয়ন হয়েছে তা আর কেউ করেনি — ভিপি সাইফুল

রায়গঞ্জে হাটে বাজারে শীতের পিঠা বিক্রির ধুম

মোঃ রেজাউল করিম খান ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ১৯৪ বার পঠিত

রায়গঞ্জে হাটে বাজারে শীতের পিঠা বিক্রির ধুম

মোঃ রেজাউল করিম খান
ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি

সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে তীব্র শীতে পিঠার ব্যবসা জমে উঠেছে। শীতমানেই পিঠা। তাইতো বিভিন্ন এলাকায় রাস্তার মোড়ে ও বাজারে অস্থায়ী পিঠার দোকান গড়ে উঠেছে। এসব দোকানে চিতই ও ভাপা পিঠার রমরমা বেঁচাকেনা চলছে। পিঠার সাথে ফ্রি রয়েছে ধনে পাতা, চাটনি, ঝাল-টক আচার বা গুড়।একটি চিতই পিঠার দাম ১০টাকা। আবার ডিম দেয়া চিতই পিঠা খেতে গেলে লাগবে ২৫-৩০ টাকা। ভাপা পিঠার দাম ১০ টাকা। ভাপা পিঠার ভিতরে থাকে খেজুর গুড় ও নারকেল। এছাড়া রয়েছে পোয়া পিঠা ও ডাল পিঠা।এর এককটির মুল্য ১০ টাকা।
পিঠা প্রেমী কাজল দাস বলেন, কোন ঝামেলা ছাড়াই হাতের নাগালে আমরা ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা পাচ্ছি। দাম কম আবার খেতেও সুস্বাদু। তাই আমি প্রতিদিন বিকেলে আটঘরিয়া বাজারের সামনে পিঠা খেতে আসি উপজেলার চান্দাইকোনা ইউনিয়নের কোদলা গ্রামের ২য় শ্রেণীর শিক্ষার্থী মারিয়া খাতুন বলেন, আমি প্রতিদিন সকালে বাবার সাথে ভাপা পিঠা খেতে এখানে আসি। পিঠা খেতে আমার খুব ভাল লাগে। আমার পাঠ্য বইয়ে পড়েছি ভাপা পিঠা, চিতই পিঠার নাম।
ঘুড়কা ইউনিয়নের শ্যামনাই গ্রামের পিঠা বিক্রেতা বাবলু হোসেন বলেন, সকালে গরম গরম ভাপা পিঠা আর সন্ধ্যায় চিতই পিঠার কদর বেড়েছে। আমার দোকানে বিক্রি খুৃব ভালো হচ্ছে। প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ১ হাজার থেকে দেড় হাজার টাকার পিঠা বিক্রি করে থাকেন। এতে পিঠা তৈরির উপকরণ ও জ্বালানী খরচ বাদ দিয়ে ৫/৬শ’ টাকা লাভ হয়। এই উপার্জিত টাকা দিয়েই তার সংসার চলছে বলে জানান তিনি।আরেক দোকানী আব্দুল বাড়িক জানান, বিকাল চারটা থেকে পিঠা বিক্রি শুরু হয়। সন্ধ্যা হলে ক্রেতা সমাগম বাড়ে, যা রাত ৮-৯ পর্যন্ত চলে। শুঁটকি, কালোজিরা, সর্ষে, ধনিয়াপাতা বাটা, ভর্তাসহ বিভিন্ন উপকরণ মিলিয়ে চিতই পিঠা বিক্রি করা হয় ।এখানে ভাপা আর চিতই পিঠার চাহিদা বেশি। চিতই পিঠা প্রতিটি দশ টাকা এবং ভাপা পিঠা প্রতিটি দশ টাকা করে বিক্রি হয়। ডিম পিঠা প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ত্রিশ টাকা সরেজমিনে উপজেলার প্রতিটি হাটে বাজারে দেখা যায়, রিকশাচালক, দিনমজুর, শিশু-কিশোর, চাকুরীজীবী, শিক্ষার্থীসহ সব শ্রেনী-পেশার মানুষ পিঠার দোকানের ক্রেতা। কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে অনেককে আবার পিঠা খেতে দেখা যায়। অনেকে আবার পরিবারের সদস্যদের জন্য পছন্দের পিঠা নিয়ে যাচ্ছেন বাড়িতে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com