
মোঃ ইমরান মোল্লা : ঢাকা জেলার সাভার উপজেলায় বনগাঁও ইউনিয়নে গান্ধারিয়া নগরকোন্ডা ইউনিয়নে ভূমি দস্যুদের তীব্র যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ এলাকা বাসী। ২৯৫/৭৫ নং ভি পি কেসের জমিতে তৈরি হচ্ছে, রাতারাতি বিল্ডিং, ভুগান্তিতে পড়েছে গ্রামের অসহায় মানুষ। সমিতির দোহাই দিয়ে গড়ে তোলে লক্ষ কোটি টাকার পাহাড়। ভুয়া সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন, মির মেহেদী হাসান। মোঃ শাহ জালাল মজুমদার ডাক নাম লিটন। মিজানুর রহমান,ও রহিমা। সাভার থানা অসহায় পরিবার পূর্ণবাসন বহু মুখী সমিতি নামে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। প্রতিষ্ঠানের রেজিস্ট্রার নং ৪৮/২০০২ প্রতিষ্ঠানের নাম ভাঙ্গিয়ে একটি সমিতির চার জন সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ক্ষমতার জোরে কেড়ে নেই মানুষের ঘরবাড়ি। নির্যাতন চালাই অসহায় মানুষের উপর। গ্রামের অসহায় মানুষ দৈনিক বাংলাদেশ ক্রাইম সংবাদ কে বলেন , নাম ধারী ৪ জন একটি সমিতির নাম ধারন করে, সভাপতির পরিচয় দেন। তবে এরা কেউ সভাপতি নয়। এরাই প্রকৃতপক্ষে ভূমি দস্যু। তারা আরো বলেন যে, এরা সবাই মুখে চাপার উপর চলে এবং ক্ষমতা দেখাইয়া সস্ত্রাস বাহিনী নিয়ে তাদের কাজ হাসিল করে। তাদের উপর কেউ কোনো কথা বলে না, তারা হুমকি দেয় এবং আইনের ভয় দেখায়। গান্ধারিয়া চার রাস্তার মোড়ে সামান্য ছোট একটি র্ফামেসীতে কর্মরত সভাপতি মোঃ শাহ জালাল মজুমদার অরফে লিটন তার গ্রুপে আছে অসংখ্য সস্ত্রাস বাহিনী, রাতারাতি বাড়িঘর ভেঙ্গে সব কিছু চুরমার করে দেয়। আবার গড়ে ওঠে নতুন বিল্ডিং, হাতিয়ে নিচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা। সভাপতি মির মেহেদী হাসান, তিনি কোনো আইনকে ভয় করেন না, বর্তমানে এক পাওয়ার শীল ব্যক্তি হিসেবে নিজেকে পরিচয় দেন।তাহার একমুঠো ফোনে যেনো সব কিছু তছনছ হয়ে যায়, নতুন কৌশলে বিক্রি করে প্লট, গৃহহীন হচ্ছে ছান্ধা এলাকা বাসী।
সভাপতি মিজানুর রহমান যেনো তার নেই কোনো ভয়। দীর্ঘদিন ধরে বিক্রি করে প্লট। এছাড়া ও ৩টি প্রতিষ্ঠানের সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন তিনি । সভাপতি রহিমা পুরো এলাকায় যেনো এক বিশাল নেএী। যার ভয়েতে কাপতো পুরো ছান্ধা এলাকা বাসী। নিজেদের নামে জমির দলিল না থাকার কারণে দীর্ঘদিন ধরে গান্ধারিয়ার নগরকোন্ডা ইউনিয়নে ছান্ধা এলাকা বাসীর মনে দুঃখ, কষ্ট সর্বএ জাগ্রত হয়ে থাকে।
Leave a Reply