শিরোনাম :
আমতলীতে ছাগলকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ: তিনজন আহত, একজন বরিশাল মেডিকেলে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে দেশীয় অস্ত্রসহ এক ব্যক্তি গ্রেফতার কুমিল্লায় বসতঘরের সামনে টিনের ভেড়া দিয়ে পথ বন্ধ ভোগান্তিতে জামাল হোসেন পাটোয়ারীর পরিবার চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মনোনয়ন প্রাপ্ত মাহমুদ হাসান খান বাবুকে গড়াইটুপি ইউনিয়ন বিএনপির পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ঝিনাইদহে মানবিক আরএমও’র বদলিতে শৈলকূপা বাসি উদ্বেগ — এলাকাবাসীর দাবি, “অবিলম্বে অর্ডার বাতিল করা হোক” ‎চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি নেতার প্রবাসীর স্ত্রীসহ বসবাসে গুঞ্জন ও চাঞ্চল্যের সৃষ্টি বগুড়া সদর-৬ আসনে তারেক রহমানের বিজয় নিশ্চিতের লক্ষ্যে তরুণদের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত বিএনপির দলীয় মনোনয়ন পেয়েই গণসংযোগে ব্যস্ত সময় পার করছে রংপুরের প্রার্থীরা নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনে মনোনীত প্রার্থী ইকবাল হোসাইন ভূঁইয়া ও আজহারুল ইসলাম মান্নান,কার হাতে সন্ত্রাসমুক্ত,নিরাপদ জনপদ গড়া সম্ভব? যশোরের রুপদিয়া এলাকায় নাঈম নামে একজনকে ফার্মেসীতে ডেকে নিয়ে হত্যার চেষ্টা করে সন্ত্রাসীরা

কোটচাঁদপুরের সাবেক শিবির নেতা আওয়ামী পুলিশের নির্যাতনে পঙ্গু

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১১০ বার পঠিত

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,স্টাফ রিপোর্টার:ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে শিবিরের সাবেক থানা সভাপতি সাদ আহমেদ আওয়ামী পুলিশের নির্যাতনের ফলে পঙ্গু।
জানা গেছে, তিনি ২০১৩ সালে গ্রেফতার হন ও
৫ দিনের রিমান্ডে ছিলেন এর মধ্যে ৭২ ঘন্টা ঢাকার ইন্টারোগেশন সেলে নেওয়া হয়। তার সাথে তৎকালীন থানা আমীর মাওলানা তাজুল ইসলামও ছিলেন।
আওয়ামী সরকারের সময় চার বারে গ্রেফতারে মোট ১৮ মাস কারাবন্দী ছিলেন।

২০১৩ সালে ২৮ শে ফেব্রুয়ারী মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী সাহেবের মিথ্যা মামলায় ফাঁসির রায় দিলে সকল শ্রেণী পেশার ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা বিক্ষোভ করে শহরের ব্রীজঘাট মোড়ে। সেখানে পুলিশ সাঈদী ভক্ত মানুষের লাঠিচার্জ ও গুলি করে কয়েকজনকে আহত করে। তখন উত্তেজিত জনতা পুলিশের উপর পাল্টা হামলা করে। সেসময় পুলিশের একটি অস্ত্র হারিয়ে যায়। ব্রীজঘাট মোড়ে সাদ আহমেদ এর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকায় ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বায়িত্বশীল হওয়ায় আওয়ামী পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। এবং সাথে মাওলানা তাজুল ইসলামকেও গ্রেফতার করে। দুই জন কে অকথ্য গালিগালাজ ও চরম নির্যাতন করে।
নির্যাতনে তার মেরুদন্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বর্তমানে মেরুদণ্ড চিকিৎসা চলমান রয়েছে ঢাকার নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে। তিনি পঙ্গু অবস্থায় জীবনযাপন করছেন। তিনি ও তার পরিবার আশংকায় আছেন কখনো স্বাভাবিকভাবে চলতে পারবেন কিনা। মিথ্যা মামলা ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে কোন আইনগত ব্যবস্থা নিবেন কিনা প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি বিচার চায় না শুধু সকলের কাছে দোয়া চাই আল্লাহ যেন আমাকে স্বাভাবিক জীবনযাপন করার তৌফিক দান করেন।

জানা যায়, তিনি ১৯৯৬ সালের কেয়ার টেকার সরকারের জন্য আন্দোলনের নেতা ছিলেন। ২০০০ সালের ইসলামী ছাত্রশিবিরের কোটচাঁদপুর থানা সভাপতি ছিলেন।
তিনি ২০০২ সাল থেকে ২০১২ পর্যন্ত শ্রমিক কল্যাণ বিভাগের থানা সেক্রেটারির দ্বায়িত্ব পালন করেন। ২০১৩ সালে গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে তার বিরুদ্ধে মোট মামলা ১৮ টি মামলা চলমান রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com