
স্টাফ রিপোর্টারঃ রাজশাহী গোদাগাড়ী উপজেলার চর আষাড়িয়াদহ সীমান্তে বিজিবিকে টাকা দিয়ে চালাচ্ছে মাদকের রমরমা ব্যবসা। সীমান্তে বিজিবির কড়া নজরদারি থাকা সত্ত্বেও তারা ও তাদের সিন্ডিকেট নিয়মিত নতুন নতুন কৌশল অবলম্বন করে চালিয়ে যাচ্ছে তাদের মাদক ব্যবসা। যেন কোন ভাবেই থামানো যাচ্ছেনা তাদের মাদক পাচারের কাজ।
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে ডিম বিক্রেতা, বাদাম বিক্রেতা, রিকশাচালক, নির্মাণ শ্রমিক, নৌকার মাঝি ও দিনমজুর থেকে কোটিপতি হয়েছে এমন কোটিপতির সংখ্যা শতাধিক বলে লোকমুখে প্রচলিত। আর এসব লোক কোটিপতি হয়েছে মাদক ব্যবসার বদৌলতে। বৈধ কোনো আয় না থাকা সত্তেও এসব কোটিপতি
গোদাগাড়ী, রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ ও ঢাকাসহ বিভিন্ন এলাকায় একের পর এক বিলাসবহুল বাড়ি নির্মাণসহ সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলছে। অথচ মাদকবিরোধী অভিযানে তারা ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে। এমন ধরাছোঁয়ার বাইরে রয়েছে ইসমাইল হোসেন ।
এসময় জানা যায়, চর আষাড়িয়াদহ সীমান্তবর্তী চর ভুবন পাড়া এলাকার প্রতিদিনই ভারত থেকে এসব মাদকদ্রব্য অবৈধ ও চোরাই পথে সীমান্ত দিয়ে দেশে পাচার করে নিয়ে আসছে। অত্র এলাকার কিছু অসাধু ব্যক্তির সিন্ডিকেটের মাধ্যমে রাজশাহীসহ দেশের বিভিন্ন জেলা উপজেলায় মাদকের বড় চালান প্রেরন করছেন তারা। তাদের সিন্ডিকেট বেশ শক্তিশালী। এ ছাড়াও হরিশংকরপুর এলাকায় মৃত কাইয়ুম এর ছেলে ইসমাইল হোসেন । সে চর ভোবন পাড়া টেকপাড়া থেকে শুরু করে সকল মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে সম্পর্ক বজায় রেখে প্রতিনিয়ত যোগাযোগ করে সেখান থেকে সকল মাদক আনা নেয়ার ব্যবস্থা করে দেন। মাদক ব্যবসায়িক ইসমাইল হোসেন অভিও রেকর্ড বিক্রয়ের নানা তথ্য মেলে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে। আর সময় ও সুযোগ বুঝে মাদক কেনা বেচার টাকা লেনদেন করেন । চর বয়ারমারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অফিস সহকারি চাকরি করেও প্রতিনিয়ত মাদক সেবন ও মাদক বিক্রয় করেন ইসমাইল হোসেন ।
মাদক ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেন প্রতিনিয়ত নতুন কৌশলে সীমান্ত আসছে মাদকের চালান ও রমরমা মাদকের ব্যবসা শুরু করেছে তারা। তাদের পূর্বের জীবন ও মাদক ব্যাবসা পরিচালনার আরো তথ্য নিয়ে আসছি ।
নিউজের চোখ রাখুন দ্বিতীয় পর্বে
Leave a Reply