শিরোনাম :
চাঁদপুরে কচুয়ায় ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে ৪ লাখ টাকা মুক্তিপণের দাবি গোপালপুরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন দৈনিক মাতৃ জগত পত্রিকা সিনিয়ার স্টাফ রিপোর্টার রংপুর থেকে নীলফামারী আসার পথে মোটরসাইকেলে এক্সিডেন্ট হয় বিটঘর রাধানাথ উচ্চ বিদ্যালয় সিনিয়র শিক্ষক মোঃ হুমায়ূন কবির কে ঘোড়ার গাড়ী দিয়ে রাজকীয় বিদায়ী সংবর্ধনা নীলফামারী ডিমলায় তরুণ প্রজন্ম অনলাইন জুয়ার কালো থাবায় আকৃষ্ট হচ্ছে বিভিন্ন জুয়ার সাইটে ⚫ শোকবার্তা⚫ চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে লাপাত্তা মেহেরপুরের জামাল জাতীয় মানবাধিকার অ্যাসোসিয়েশন বগুড়া জেলা কমিটির মাসিক মিটিং অনুষ্ঠিত জাগপা কেন্দ্রীয় কমিটি সভাপতি লুৎফর রহমানের উপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে বগুড়ায় মানববন্ধন মনপুরায় জেলেকে নৌকার দাদন টাকা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ৩

কোটচাঁদপুরের সাবেক শিবির নেতা আওয়ামী পুলিশের নির্যাতনে পঙ্গু

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৯৪ বার পঠিত

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম,স্টাফ রিপোর্টার:ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে শিবিরের সাবেক থানা সভাপতি সাদ আহমেদ আওয়ামী পুলিশের নির্যাতনের ফলে পঙ্গু।
জানা গেছে, তিনি ২০১৩ সালে গ্রেফতার হন ও
৫ দিনের রিমান্ডে ছিলেন এর মধ্যে ৭২ ঘন্টা ঢাকার ইন্টারোগেশন সেলে নেওয়া হয়। তার সাথে তৎকালীন থানা আমীর মাওলানা তাজুল ইসলামও ছিলেন।
আওয়ামী সরকারের সময় চার বারে গ্রেফতারে মোট ১৮ মাস কারাবন্দী ছিলেন।

২০১৩ সালে ২৮ শে ফেব্রুয়ারী মাওলানা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী সাহেবের মিথ্যা মামলায় ফাঁসির রায় দিলে সকল শ্রেণী পেশার ধর্মপ্রাণ মুসলমানেরা বিক্ষোভ করে শহরের ব্রীজঘাট মোড়ে। সেখানে পুলিশ সাঈদী ভক্ত মানুষের লাঠিচার্জ ও গুলি করে কয়েকজনকে আহত করে। তখন উত্তেজিত জনতা পুলিশের উপর পাল্টা হামলা করে। সেসময় পুলিশের একটি অস্ত্র হারিয়ে যায়। ব্রীজঘাট মোড়ে সাদ আহমেদ এর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থাকায় ও বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের দ্বায়িত্বশীল হওয়ায় আওয়ামী পুলিশ তাকে গ্রেফতার করে। এবং সাথে মাওলানা তাজুল ইসলামকেও গ্রেফতার করে। দুই জন কে অকথ্য গালিগালাজ ও চরম নির্যাতন করে।
নির্যাতনে তার মেরুদন্ড ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বর্তমানে মেরুদণ্ড চিকিৎসা চলমান রয়েছে ঢাকার নিউরো সায়েন্স হাসপাতালে। তিনি পঙ্গু অবস্থায় জীবনযাপন করছেন। তিনি ও তার পরিবার আশংকায় আছেন কখনো স্বাভাবিকভাবে চলতে পারবেন কিনা। মিথ্যা মামলা ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে কোন আইনগত ব্যবস্থা নিবেন কিনা প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমি বিচার চায় না শুধু সকলের কাছে দোয়া চাই আল্লাহ যেন আমাকে স্বাভাবিক জীবনযাপন করার তৌফিক দান করেন।

জানা যায়, তিনি ১৯৯৬ সালের কেয়ার টেকার সরকারের জন্য আন্দোলনের নেতা ছিলেন। ২০০০ সালের ইসলামী ছাত্রশিবিরের কোটচাঁদপুর থানা সভাপতি ছিলেন।
তিনি ২০০২ সাল থেকে ২০১২ পর্যন্ত শ্রমিক কল্যাণ বিভাগের থানা সেক্রেটারির দ্বায়িত্ব পালন করেন। ২০১৩ সালে গ্রেফতার হওয়ার পর থেকে তার বিরুদ্ধে মোট মামলা ১৮ টি মামলা চলমান রয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com