শিরোনাম :
প্রেস বিজ্ঞপ্তি ৪০ বছর পর জামায়াত নেতার হাতধরে ১০ হাজার মানুষের ভোগান্তির অবসানের বার্তা। রাংগাবালীতে ঝুঁকিপূর্ণ টিনসেট আদালত, যে কোনো সময় ঘটতে পারে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঝিনাইদহে সদর উপজেলা জামায়াতের উদ্যোগে সিরাত মাহফিল অনুষ্ঠিত, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পথে নতুন বার্তা দিল ডাকসু নির্বাচন আমিনুল হক: জনগণের ভোটে নির্বাচিত হলে শিক্ষা-স্বাস্থ্য সেবা বিনামূল্যে নিশ্চিত করা হবে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গোয়েন্দা শাখা -ডিবি কতৃক ০৮ কেজি গাঁজা সহ ০২ জন মহিলা মাদক কারবারারী গ্রেফতার। শ্রীপুরে ওষুধের দোকান মালিককে হত্যার ৮ মাস পর প্রধান আসামি রুবেল সহ ৩ যুবক গ্রেপ্তার। শ্যামনগরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকার বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ চাঁদপুরে কচুয়ায় ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থীকে অপহরণ করে ৪ লাখ টাকা মুক্তিপণের দাবি

ধামইরহাট বড়থা ডি আই ফাজিল মাদ্রাসার বেহাল অবস্থা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১০ জুন, ২০২৪
  • ২৪৫ বার পঠিত

ধামইরহাট বড়থা ডি আই ফাজিল মাদ্রাসার বেহাল অবস্থা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

নওগাঁর ধামইরহাটে বড়থা ডি আই ফাজিল মাদ্রাসার বেহাল অবস্থা মাদ্রাসায় নাই কোন ছাত্র পরীক্ষার সময় হইলেই ছাত্র ভাড়া করে নিয়ে আসে পরীক্ষা দেওয়ার জন্য সার্টিফিকেটের লোভ দেখিয়ে বিভিন্ন জায়গা থেকে ছাত্র নিয়ে আসা হয় আজ (১০ জুন) সোমবার সকাল আনুমানিক সাড়ে ১১ টার দিকে উপজেলার বড়থা ডি আই ফাজিল মাদ্রাসায় সরজমিনে গিয়ে দেখা যায় ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ৭/ থেকে ৮ জন কিন্তু শিক্ষক ও শিক্ষিকার অভাব নেই এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের ইংলিশ টিচার আবুল কালাম আজাদ সাংবাদিকদের বলেন এই মাদ্রাসায় প্রায় ২৪ জনের মত স্টাফ কিন্তু ছাত্র-ছাত্রী নেই চারজন শিক্ষক ট্রেনিংয়ে আছে অধ্যক্ষ নুরুল ইসলাম খোদাদাদ স্বাভাবিকভাবে বরখাস্ত অবস্থায় আছে কিন্তু নিয়োগ বাণিজ্যের শেষ নাই এখানে অসংখ্য নিয়োগ বাণিজ্য করা হয়েছে প্রতিষ্ঠানে কোন ছাত্র-ছাত্রী নাই।
এলাকার স্থানীয়রা জানাই,দিন দিন এই প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার মান কমিয়ে যাচ্ছে নিয়মিত শিক্ষকরা প্রতিষ্ঠানে আসে না যদিও কিছু শিক্ষক উপস্থিত থাকে কিন্তু ছাত্রছাত্রী নেয় উপস্থিত থেকে লাভ কি তাদের ঠিক পরীক্ষার সময় কোথায় থেকে যেন ভাড়া করে নিয়ে আসে ছাত্র সার্টিফিকেটের লোভ দেখিয়ে মাদ্রাসার ছাত্রদের অভাব পূরণ করে ফেলেন তারা ।
যে প্রতিষ্ঠানে ৭ থেকে ৮ জন ছাত্র-ছাত্রী সেই প্রতিষ্ঠানের কিভাবে এমপিও থাকে আমরা চাই এই প্রতিষ্ঠানের এমপিও বন্ধ করে দিয়ে যে সকল শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনিয়ম দুর্নীতি আছে সেগুলো সংশোধন করে পুনরায় এই প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করা হোক।
একজন ভুক্তভোগীর সঙ্গে কথা হলে তিনি জানায়,তাকে চাকরি দেওয়ার কথা বলে ১৩ লক্ষ ৬৫ হাজার টাকা নিয়েছে এই পর্যন্ত তাকে চাকরি দেয় নাই।
এরকম আরো কয়েকজন ভুক্তভোগী রয়েছে নিয়োগ প্রকাশ করেই তারা দরখাস্ত গ্রহণ করেই নিয়োগ বাণিজ্য শুরু করে একজন অভিভাবক নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছুক তিনি বলেন,এই প্রতিষ্ঠানের সকল অনিয়ম দুর্নীতির বিষয়ে দুইবার তদন্ত করেছে উপজেলা শিক্ষা অফিসার এই পর্যন্ত তিনি এখনও প্রতিবেদন দিতে পারে নাই একটা বিষয় দুইবার তদন্ত করার পরও প্রতিবেদন দাখিল হয় না আমরা চাই দ্রুত বিষয়গুলো খতিয়ে দেখা হোক বলে জানিয়েছেন তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com