শিরোনাম :
বরিশালে চাল ডিলার কর্তৃক সাংবাদিক সাদ্দাম হোসেনকে প্রাণনাশের হুমকি: বাংলাদেশ সেন্ট্রাল প্রেস ক্লাব (B.C.P.C)–এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জুলাই সনদ বাস্তবায়নে গণভোটই সমাধান : সাবেক মন্ত্রী এম. নাজিম উদ্দিন আল আজাদ খুনের মামলার দুই আসামি গ্রেফতার রাজশাহী কেন্দ্রীয় কারাগারের কারা হাসপাতাল এখন রোল মডেল বরগুনা-১ আসনে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণায় ব্যাস্ত এ্যাড. মোঃ রেজবুল কবির…! নবীনগরে পুকুর থেকে কলেজ ছাত্রীর লাশ উদ্বার আগামীতে শহীদ জিয়ার দল বিএনপিই সরকার গঠন করবে – জনসভায় এস এ সিদ্দিক সাজু শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে গোপালপুরে আইন শৃঙ্খলা বিষয়ক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত গলাচিপায় নদী ভাঙনে সড়ক বিলীন হওয়ার শঙ্কায় মানববন্ধন বিজিএমইএ ও স্ট্যানলি স্টেলার বৈঠক: টেকসই উন্নয়ন ও সামাজিক দায়বদ্ধতায় অঙ্গীকার

শাহআলী মাজারের কাঁচা বাজারে ভাড়া তোলার নামে বছরে দেড়শ কোটি টাকা হরিলুট

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৭ আগস্ট, ২০২৫
  • ৭৩ বার পঠিত

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
রাজধানীর মিরপুরে হযরত শাহ আলী বাগদাদী (রাঃ) মাজার শরীফটি ১৮৮০ সালে ৩২ একর সম্পত্তিতে প্রতিষ্ঠাপায়। আওয়ামীলীগের ঢাকা ১৪ আসনের এমপি আসলামুল হকের মাধ্যমে ২০০৮ সালে মোরশেদ সহকারি হিসাব রক্ষক পদে চাকরিতে যোগদান করে এবং বর্তমানে সে ম্যানেজার হিসেবে কর্মরত আছে। যানজটের কারণে, ২০১৮ সালে মিরপুর ১ নাম্বারের প্রধান সড়ক থেকে কাঁচামাল আড়ৎদারদের কে সরিয়ে মাজার কর্তৃপক্ষর পরিত্যক্ত ডোবা জায়গায় স্থানান্তর করে, তখন ব্যবসায়ীরা নিজ উদ্যোগে ডোবা জায়গাটিতে মাটি ভরাট ও টিনের শেড তৈরি করে তারা ব্যবসা শুরু করলে। আওয়ামী ফ্যাসিষ্টদের একটি চক্র ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীর কাছ থেকে প্রতিদিন বড় আড়ৎ থেকে ভাড়া ৪ হাজার ২শত টাকা,মাঝারি ক্যাটাগরির আড়ৎ থেকে ৩ হাজার ২শত টাকা,আর ছোট ক্যাটাগরি আড়ৎ থেকে ১ হাজার ২ শত টাকা করে ভাড়া নেয়।ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের মধ্যে সাইফুল ইসলাম নামে এক ব্যবসায়ী অভিযোগ করেন, আমি এই আড়ৎদে ২০১৯ সাল হইতে এককালীন ৫ লক্ষ টাকা দিয়ে ১ একর ২৮ শতাংশ (প্রায় ৩ হাজার বর্গফুট) জমিতে অস্থায়ী ভিত্তিতে মাটি ভাড়া দিয়ে ব্যবসা করে আসছি। কিন্তু ম্যানেজার মোর্শেদ ও হিসাব রক্ষক আবুল হোসেন আমাকে ৫০ হাজার টাকার সীল বিহীন রশিদ দেয়। তিনি আরো অভিযোগ করেন,তারা দৈনিক দোকান প্রতি ভাড়া নেয় ২ হাজার ২শত টাকা, আর আমাদের রিসিট দেয় ৪ শত টাকার।আর বেশিরভাগ সময়ে তারা মাজারের সিকিউরিটি গার্ড আনিছ ও জুয়েলকে দিয়ে রশিদ বিহীন টাকা নিয়ে যেত। ৫ই আগস্টের পর আমাকে ছাত্র সমন্বয়ক ও প্রশাসন থেকে ভাড়ার রশিদ দেখতে চাইলে
আমি ম্যানেজার মোরশেদের কাছে টাকার রশিদ চাইলে,ম্যানাজার টাকার রশিদ না দিয়ে আমাকে বলে কিছুদিন পর মাজারে প্রসাশক নিয়োগ হচ্ছে,তখন এমনই আপনাদের জমি আমরা বুঝিয়ে দিব, আর রিসিট নিয়ে কি করবেন।এখন ম্যানেজার মোর্শেদ বিভিন্ন লোকের কাছে বলে বেড়ায়, আমি নাকি মাটি ভাড়া দেইনা। আমারা নিরুপায় হয়ে,জেলা প্রশাসকের কাছে অভিযোগ দায়ের করেছি,কারণ জেলা প্রশাসক মহোদয় এখন মাজারের মুতাল্লি হিসেবে দায়িত্বে আছে।
উক্ত অভিযোগের বিষয় ম্যানেজার মোরশেদের কাছে জানতে চাইলে তিনি অস্বীকার করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com