শিরোনাম :
ভাঙনের থাবায় গলাচিপার পাকা সড়ক নদীগর্ভে, যোগাযোগ ব্যবস্থা হুমকিতে যশোর সদর-৩ আসনে ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী অধ্যক্ষ মাওলানা শোয়াইব হোসেনের নেতৃত্বে বিশাল মোটরসাইকেল র‍্যালি অপসংবাদিকতা ও সহিংসতার ছায়ায় গণমাধ্যমের সংকট মোহাম্মদ আলী হাসপাতালে জাতীয় মানবাধিকারের উদ্যোগে ঔষধি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত ঝিনাইদহের কালীগঞ্জে ক্ষতিগ্রস্থদের জমির ন্যায্য মূল্যের দাবিতে সড়ক অবরোধ জলঢাকায় ভোক্তা অধিকারের অভিযান, দুইজনকে জরিমানা। রাঙ্গাবালীতে চাঁদার টাকা না দেয়ায় দলীয় প্রভাব খাটিয়ে জমি ও মাছের ঘের দখলের অভিযোগ যুবদল নেতার বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক আন্দোলনে শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর নির্দেশনা পটুয়াখালী জেলা বিএনপির নীলফামারীতে ট্রেনের ধাক্কায় নিহত এক বাংলাদেশ ন্যাশনাল নিউজ ক্লাবের খুলনা মহানগর সভাপতির মুক্তি কামনা

শ্রীমন্ত নদীতে অভিযান চালিয়ে অবৈধ জাল ও মাছ জব্দ

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০২১
  • ৬৩৭ বার পঠিত

মোঃমনিরুল ইসলাম স্টাফ রিপোর্টারঃ

তারিখ ২৮ জানুয়ারী বৃহস্পতিবার ২০২১ইং।

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করেই পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে শ্রীমন্ত নদীতে বেহুন্দি ও চরগড়া দিয়ে মাছ ধরার অভিযোগ উঠেছে। মির্জাগঞ্জের ভিকাখালী, গোলখালী, চরখালী, রানীপুর ও ভয়াংসহ উপজেলার প্রায় ২ হাজার জেলে মাছ ধরছেন বলে জানা গেছে।

অভিযোগ উঠেছে, উপজেলাতে দায়সারাভাবে মৎস্য বিভাগ অভিযান পরিচালনা করছে। অভিযানে জব্দ মাছ এতিমখানা, লিল্লাহ বোর্ডিং ও মাদ্রাসায় বিতরণের নামেও চলছে অনিয়ম। জব্দ মাছ অভিযান পরিচালনাকারীরা নিজ পরিবারের জন্য কৌশলে সরিয়ে রাখছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা (২৮ জানুয়ারি) রোজ বৃহস্পতিবার সকালে তার জনবল নিয়ে অভিযান চালিয়ে অবৈধ চড়গড়া ও বেহুন্দি জাল জব্দ করেন এবং প্রায় ১৫ থেকে ২০ কেজি মাছ জব্দ করেন। জব্দকৃত জাল উপজেলা পরিষদ মাঠে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। অবৈধ জব্দকৃত জালের দাম ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা।

এ ব্যাপারে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তার কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, সুবিদখালী লঞ্চঘাট থেকে শুরু করে মির্জাগঞ্জের শেষ সীমানা পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে ২০টি চরগড়া ও দুইটি বেহুন্দি জাল আমরা জব্দ করি এবং ৫ কেজি মাছ। অভিযোগ রয়েছে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা লিল্লাহ বোর্ডিং ও এতিমখানায় জব্দকৃত মাছ না দিয়ে তিনি সহ তার দপ্তরে সকলে মাছ ভাগবাটোয়ারা করে নিয়ে গেছেন। এই বিষয়ে তার কাছে জিজ্ঞাসা করলে উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন মাছ নদীতে ফেলে দিয়েছি এবং কিছু মাছ আমার সাথে থাকা শ্রমিকদের দিয়েছি। মাছ কোন শ্রমিক কে দিয়েছেন তার নাম জানতে চাইলে তিনি কোনো নাম বলতে পারেন নাই।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর..
এই ওয়েবসাইটের লেখা ও ছবি অনুমতি ছাড়া কোথাও প্রকাশ করা সম্পূর্ণ বেআইনি।
Theme Dwonload From ThemesBazar.Com